Friday, 17 June 2016

প্রেমিকের চুমুতে প্রেমিকার মৃত্যু

প্রেমিকের চুমুতে প্রেমিকার মৃত্যু

প্রেমিকের চুমুতে প্রেমিকার মৃত্যু!


সেই ২০১২ সালের কথা। নাম তার মরিয়াম ডার্স লিমে, বয়স ২০। তিনি একজন কানাডিয়ান নাগরিক। কিছুদিন হল তার একটি নতুন প্রেমিক হয়েছে। বেশ ঘনিষ্ঠতা থাকার কারণে প্রায়ই সে তার বাসায় রাত কাটাতো।

এদিকে মরিয়ামের মা এই ব্যাপারে অবহিত ছিল। সে মেয়ের চোখে প্রথমবারের মতো কারো জন্য ভালোবাসা দেখতে পান। তবে মেয়ের একটি খাদ্যদ্রব্যে এলার্জি ছিল। আর তা হলো বাদাম। তার এই এলার্জির ব্যাপারে মা সবসময় তার প্রেমিককে জানাতে বলেছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কখনো সেটা জানানো হয়নি। সেইদিন রাতটা কথা এমনভাবেই কাঁদেতে কাঁদতে বলছিলেন মরিয়ামের মা সংবাদমাধ্যম জার্ণাল দ্যা কিউবেককে।

তার ভাষ্যমতে, ‘সেদিন রাতে সে তার প্রেমিককে নিয়ে খুব আনন্দ করতে করতে বাসায় ফিরেছিল। অনেক রাত পর্যন্ত তারা জেগে ছিল। সেই সময় তার প্রেমিক পীন্যাট বাটার স্যান্ডউইচ খেয়েছিল। এরপর সে মরিয়মকে চুমু দেয়। কিন্তু প্রেমিক তখন পর্যন্ত মরিয়মকে বলেনি যে সে পীন্যাট বাটার খেয়েছে আর মরিয়মও বলেনি যে তার বাদামে অ্যালার্জি আছে। অতঃপর মরিয়মের অবস্থা বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রেমিক ৯১১ এ কল দিলে জরুরিভাবে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, খুব বেশি অ্যালার্জি সকের কারণে তার মৃত্যু হয়েছে।

অনেকদিনের চাপা যন্ত্রনার কথা এভাবেই বলছিলেন মরিয়মের মা। তিনি আরো বলেন, ‘আমার মেয়ের সঙ্গে যা হয়েছে আর কোন মেয়ের সঙ্গে যেন তা না হয় তাই এই ঘটনাটি সবার সামনে তুলে ধরলাম। তিনি বলেন, যদি কারো কোন খাদ্যদ্রব্যে অ্যালার্জি থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার নিকট কাউকে বলে রাখা উচিত। অন্যথায় এমন দুর্ঘটনা ঘটতেই পারে।তবে অ্যালার্জি জড়িত কারণে মৃত্যু দেশটিতে এই প্রথম নয়। এর আগেও ২০১৫ সালে একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী একজন ছেলেকে চুমু দিলে তারও মৃত্যু হয়।

উল্লেখ্য যে, দেশটিতে অ্যাজমা এবং অ্যালার্জিতে অনেক মানুষের মুত্যু হয়

posted from Bloggeroid

জাপানের নগ্ন রেস্তোরাঁয় আজব আজব নিয়ম

জাপানের নগ্ন রেস্তোরাঁয় আজব আজব নিয়ম

জাপানের 'নগ্ন রেস্তোরাঁ'য় আজব আজব নিয়ম

নগ্ন রেস্তোরাঁ নিয়ে অনেক ঝল্পনা কল্পনা রয়েছে। আমাদের দেশে এমন রেস্তোরাঁ নেই বলে আমাদের মাঝে এই নিয়ে কৌতূহল আরও বেশী। পশ্চিমা বিশ্বে এই ধরনের রেস্তোরাঁ অহরহ বিধায় তাদের কাছে এইসব কোন ব্যাপার না। আমেরিকা-ইংল্যান্ডের দেখাদেখি জাপানের রাজধানী টোকিও আগামী মাসে চালু হচ্ছে ‘নগ্ন রেস্তোরাঁ’। তবে সেখানকার নিয়ম-কানুন আজব।

১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সিদেরই শুধু প্রবেশাধিকার থাকবে। ঢোকার সময় বয়সের প্রমাণপত্র দেখাতে হবে। এমনকী, কারও শরীরের ওজন দৈর্ঘ্য অনুযায়ী স্বাভাবিকের চেয়ে ১৫ কেজি বেশি হলে তাঁকে এই রেস্তোরাঁয় ঢুকতে দেওয়া হবে না। এখানেই শেষ নয়, কারও শরীরে ট্যাটু থাকলে তাঁকেও দরজা থেকেই ফেরত পাঠানো হবে।


জাপানে নগ্ন রেস্তোরাঁর নাম দেওয়া হয়েছে ‘অমৃত’। ২৯ জুলাই থেকে খুলে যাবে রেস্তোরাঁর দরজা। তবে নিয়মের বেড়াজাল টপকে তবেই ভিতরে যাওয়া যাবে। এখন থেকেই এই রেস্তোরাঁর ওয়েবসাইটে নিয়মের তালিকা দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

ওজন, বয়স, ট্যাটু সংক্রান্ত নিয়ম ছাড়াও বলে দেওয়া হয়েছে, রেস্তোরাঁয় প্রবেশ করার পর অন্য কোনও অতিতিকে বিরক্ত করা চলবে না। মোবাইল ফোন, ক্যামেরাও একটি বাক্সে রেখে খেতে ঢুকতে হবে।


‘অমৃত’-তে খেতে যেতে হলে অনলাইন বুকিং করতে হবে। এখন থেকেই বহু মানুষ বুকিং করছেন। সেই কারণেই সংস্থার পক্ষ থেকে বলে দেওয়া হয়েছে, যাদের ওজন খুব বেশি, তাঁদের সেথানে না যাওয়াই ভাল।

কারণ, বুকিং করে যাওয়ার পরেও কাউকে সন্দেহজনক মনে হলেই তাঁর ওজন করা হবে। সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হতে পারলেই না খেয়ে ফিরে আসতে হবে। অবশ্য সেক্ষেত্রে আগাম হিসেবে দেওয়া অর্থ ফেরত পাওয়া যাবে।

‘ওজন’ নিয়ে এই কড়াকড়ি অতিথিদের স্বার্থেই বলে দাবি করেছেন ‘অমৃত’-র মুখপাত্র মিকি কোমাতসু। তিনি বলেছেন, লন্ডনের রেস্তোরাঁয় স্থুলকায় ব্যক্তিদের যেতে বাধা নেই। কিন্তু সেখানে তাঁদের নিয়ে সমস্যা লেগেই থাকে।

অনেক অতিথিই সমস্যার কথা জানিয়েছেন। সেই কারণেই টোকিও-তে এই নিয়ম করা হয়েছে। প্রাচীন রোমান চিত্রে যেমন সুন্দর নগ্ন শরীর দেখা যেত, সেই ধরনের শরীর বিশিষ্ট অতিথিদেরই চাইছে ‘অমৃত’।


এই রেস্তোরাঁয় খাওয়ার খরচ ১৪ হাজার থেকে ২৮ হাজার ইয়েন। পুরুষ মডেলদের নাচ দেখতে দেখতে খেতে চাইলে খরচ পড়বে ৮০ হাজার ইয়েন। খাবার দেবেন পেশিবহুল চেহারার পুরুষরা।


দুই বছর ধরে মুরগি ঘুরছে সমুদ্রে

দুই বছর ধরে মুরগি ঘুরছে সমুদ্রে

দুই বছর ধরে মুরগি ঘুরছে সমুদ্রে!


মানুষকে সাত সমুদ্র পাড়ি দেওয়ার কথা শোনা যায়। কিন্তু, তাই বলে মুরগী! অবিশ্বাস্য মনে হলেও ঘটনাটি সত্যি। দুই বছর ধরে এক মুরগি এক অভিযাত্রীর সঙ্গী হয়ে ঘুরছে নানা সমুদ্রে। ইতিমধ্যেই স্প্যানিশ শাষিত ক্যানারি দ্বীপ থেকে আফ্রিকার পশ্চিম উপকূল হয়ে তারা ঘুরে বেড়িয়েছে ক্যারিবিয়ান আইল্যান্ডে। সেখানে উত্তর দিকে যাত্রা করে তারা গেছে আর্কটিক সাগরে। বর্তমানে তার অবস্থান করছে গ্রিনল্যান্ডে। খবর-বিবিসির।

সৌভাগ্যবান ওই মুরগির নাম মনিক। আর তার সঙ্গীর নাম গাইরেক সুডি। ফ্রান্সের ব্রিটানি অঞ্চলে তার বাস। বিশ্ব ভ্রমণের গোড়ার দিকে ২০১৪ সালে ক্যানারি আইল্যান্ডে থেকে সে মনিককে তার জাহাজে ওঠায়। মনিকের কাজ হলো জাহাজের ডেকে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা।

গাইরেক সুডি বলেন, "শুরুতে আমি ভেবেছিলাম এই অভিযানে সঙ্গী হিসেবে একটি বিড়াল নেয়া যায় কি না। কিন্তু ভেবে দেখলাম, বিড়াল নেয়ার ঝামেলা অনেক। কিন্তু তার অনেক দেখাশুনা দরকার হবে। কিন্তু মুরগির ক্ষেত্রে সেটা হবে না। আর বাড়তি পাওনা হবে ডিম।"

সমুদ্রের পানিকে একটুও ভয় করে না মনিক। দিনের বেলা মনিক ৩৯ ফুট লম্বা জাহাজের পুরোটা নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়ায়। আর রাত হলে, কিংবা আবহাওয়া খারাপ থাকলে, তাকে তার ছোট্ট ঘরে ঢুকিয়ে দেয়া হয়।

গাইরেক জানান, এখন গ্রীনল্যান্ড থেকে তারা সুমেরু সাগর পাড়ি দিয়ে বেরিং প্রণালী অতিক্রম করে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যালাস্কায় গিয়ে পৌঁছবে।

posted from Bloggeroid

স্কুল পরিদর্শনে গিয়ে বানান ভুল করলেন মন্ত্রী

স্কুল পরিদর্শনে গিয়ে বানান ভুল করলেন মন্ত্রী

স্কুল পরিদর্শনে গিয়ে বানান ভুল করলেন মন্ত্রী


আকস্মিক স্কুল পরিদর্শনে গিয়ে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেওয়া শুরু করলেন ভারতের গুজরাট রাজ্যের মন্ত্রী শংকর চৌধুরী। এ সময় ব্ল্যাকবোর্ডে তিনি লিখলেন ই-এল-ই-পি-এইচ-ই-এন-টি (এলিফেন্ট)।

বানান ভুল করে বসলেন ক্ষমতাসীন বিজেপির এই আইনপ্রণেতা। শব্দটির শেষ দিকে একটি ‘এ’-এর জায়গায় লিখলেন ‘ই’।

আজ শুক্রবার এনডিটিভি জানিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা শুরু করেছে। তবে শংকর চৌধুরী বলছেন, এটা একটি কৌশল। শিক্ষার্থীরা ভুল ধরতে পারছে কি না তিনি আসলে সেটাই জানতে চাচ্ছিলেন।

৪৫ বছর বয়সী মন্ত্রীর বক্তব্য বিশ্বাসযোগ্য না শোনালেও তাঁর দল বিজেপি বলছে, তিনি শিক্ষার্থীদের বোঝানোর চেষ্টা করছিলেন যে বানান একভাবে লেখা থাকলেও উচ্চারণ অন্যরকম হতে পারে।

শংকর চৌধুরীর এমবিএ ডিগ্রি রয়েছে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল যে, তাঁর ওই ডিগ্রি ভুয়া। ২০১২ সালে গুজরাট পার্লামেন্টে আইপ্যাডে অশ্লীল ছবি দেখছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। তবে পরে তিনি তা অস্বীকার করেন।

নগর গৃহায়ন, পরিবহন ও স্বাস্থ্যবিষয়ক ওই মন্ত্রীসহ আরো কয়েকজন শিশুদের স্কুলের ভর্তির ব্যাপারে উৎসাহ দিতে গুজরাট সফর করছেন।

posted from Bloggeroid

জার্মানদের জিততে দেয়নি পোলিশরা

জার্মানদের জিততে দেয়নি পোলিশরা

জার্মানদের জিততে দেয়নি পোলিশরা
17/June/2016, 12:19 kalerkantho


সেই দুঃস্বপ্নের রাতের পর আবার প্যারিসের স্তাদ দি ফ্রান্সে ফিরেছিল জার্মানি। গত ১৩ নভেম্বরের গোটা রাত তো তাদের এই স্টেডিয়ামের ড্রেসিং রুমে কাটাতে হয়েছিল। হোটেলে ফিরতে পারেনি। ছিল নিদারুণ আতঙ্ক। সেই রাতে প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছিল ১৩০ জন। এই মাঠেই ফরাসীদের সাথে ম্যাচ খেলেছিল জার্মানরা। তো দুঃস্বপ্নের সেই মাঠে পুরনো শত্রু পোল্যান্ডের সামনে থমকে দাঁড়াতে হলো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন জার্মান যন্ত্রকে। গেলো রাতে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে এই দুই দলের ম্যাচ গোলশূণ্য ড্র হয়েছে।

যে দলই জয় পাক তারা যায় নক আউট পর্বে। এই হিসেব ছিল ম্যাচে। কিন্তু গ্রুপ 'সি'র ম্যাচটি ড্র হওয়ায় দুই দলই শেষ ষোলোর কাছে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলো। সমান দুই ম্যাচ খেলে দুই দলের পয়েন্ট ৪। গোল ব্যবধানে কেবল এগিয়ে জার্মানি।

পোলিশরা যে জার্মানদের জন্য বড় বাধা তার প্রমাণ তো মিলেছিল এবারে ইউরোর বাছাইয়ে। গেলো ২০ দেখায় জার্মানিকে একবারই হারিয়েছে পোল্যান্ড। সেটি এবারের বাছাইয়ে। এবারও জয় পেতে পারতো তারা। তাদের সেরা সুযোগটা এসেছিল আরকাদিয়াজ মিলিকের সামনে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে খুব কাছ থেকে তা মিস করেছেন তিনি। বায়ার্ন মিউনিখের কয়েক সতীর্থের মুখোমুখি হয়েছিলেন পোলিশ সুপারস্টার রবার্ত লেভানদোস্কি। তাকে মূলত আলো ছড়াতে দেননিম জেরোম বোয়াটেং। ম্যাটস হুমেলসও ঠেকিয়েছেন। তবে ইউরোর হারের শোধ তুলতে পারেনি জার্মানরা।

বোয়াটেং তাকিয়ে পরের ম্যাচের দিকে, "গ্রুপ চ্যাম্পিযন হয়ে সামনে যেতে শেষ ম্যাচে আমাদের জয় নিশ্চিত করতে হবে।" লেভানদোস্কিরা এই ড্রয়ে হতাশ নন। খুশি। লেভানদোস্কির ভাষায়, "গোল না পাওয়ার আক্ষেপ আছে আমাদের। কিন্তু এটাই ফুটবল। আমাদের জন্য খারাপ ফল না এটা। আমরা খুশি।" শেষ ম্যাচে জার্মানি খেলবে নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের সাথে। আর পোল্যান্ডের প্রতিপক্ষ ইউক্রেন। আইরিশদের পয়েন্ট ৩, ইউক্রেনের ০।


পাকিস্তানে নারীর এসিডে ঝলসে গেলেন পুরুষ

পাকিস্তানে নারীর এসিডে ঝলসে গেলেন পুরুষ

পাকিস্তানে নারীর এসিডে ঝলসে গেলেন পুরু

বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোয় পাকিস্তানে একজন পুরুষকে এসিডে ঝলসে দিয়েছেন একজন নারী।
কর্মকর্তাদের বরাতে বিবিসি বলছে, মোমেল মাই নামের ওই নারীর সঙ্গে এসিড হামলার শিকার সাদাকাত আলির দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু এরপরও বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানালে সাদাকাত আলির উপর ক্ষিপ্ত হয়ে এই কাণ্ড ঘটান মোমেল মাই।

তবে মোমেল মাই দাবি করেছেন, হামলা থেকে নিজেকে রক্ষার জন্যই তিনি এসিড ছুঁড়েছেন।

আলিকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তার শরীরের ৫০ ভাগই পুড়ে গেছে।

পাকিস্তানে প্রতিবছর এসিড হামলার শত শত ঘটনা ঘটে। কিন্তু এসব হামলা শিকার হন সাধারণত নারীরাই। পুরুষের এডিস হামলার শিকার হওয়ার ঘটনা বিরল।

স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে হামলার শিকার হন আলি। মাইয়ের বাড়ির বাথরুমে আলি গোসল করে বের হওয়ার পর তার উপর এসিড ছুঁড়ে মারা হয়।


তবে মোমেল মাই দাবি করেছেন, হামলা থেকে নিজেকে রক্ষার জন্যই তিনি এসিড ছুঁড়েছেন। ছবি: বিবিসি

স্থানীয় সাংবাদিকেরা জানিয়েছেন, আলিকে দ্রুতগতিতে চিৎকার করতে করতে মাইয়ের বাসা থেকে এসিডমাখা অবস্থায় বের হতে দেখা গেছে।
হামলার সময় আলি ঘুরে দাঁড়ানোর কারণে এসিড তার মুখে লাগেনি। কিন্তু শরীরের পেছনের অংশ ঝলসে গেছে।

আলি এবং মাই দুজনের বিবাহিত। তাদের আলাদা সংসার রয়েছে। কিন্তু তাদের মাঝে বেশ কয়েকবছর ধরে সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

মাই তার স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে আলিকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন।

পাকিস্তানের দুনিয়া টিভি জানিয়েছে, দেশটিতে এসিড হামলার শিকার ৮০ ভাগই নারী।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দক্ষিণ এশিয়ায় এসিড খুব সহজেই সংগ্রহ করা যায়। সাধারণত প্রেম অথবা অন্যান্য প্রস্তাব এবং পারিবারিক কলহের জেরে এই অঞ্চলের দেশগুলোতে এসিড হামলার ঘটনাগুলো ঘটে থাকে।