posted from Bloggeroid

স্বাগতম, স্বাগতম, বিডি মাই লাভে
posted from Bloggeroid
মাতৃত্বের বন্ধনলিখেছেনঃ Abdullah Al Masum | বিভাগঃ মায়ের গল্প | তারিখঃ ৩০ জুন ২০১৫
তুই এটা কি করলি আসিফ? তুই এতটা নিষ্ঠুর হতে পারলি? মায়ের ভালবাসার প্রতিদান এভাবে দিলি? আজ আসিফের নিজের বুকের ভিতরের আত্নাটা শত ক্রোধ আর ধিক্কার দিয়ে প্রতিনিয়ত আর্তনাদ করে উঠছে।নিজের প্রতি ঘৃণা আর অনুশোচনা নিয়ে চিৎকার করে উঠে আসিফ —
না, না, আমি করতে চাই নাই ।সব নিলয়ার ইচ্ছায় হয়েছে। আমি করতে চাই নাই,মা গো —–। কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে আসিফ।
আজ আসিফ একা, সত্যি একা। বেশ কয়েক দিন ধরে ভীষণ জ্বর আর চিকেন ফক্সের অসহ্য যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছে। যার কারনে সহকর্মীদের ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছে ছোট্ট একটা হোটেল কক্ষে।প্রবাসের একাকীত্ব ঘ্রাস করে নিতে চাইছে সকল শক্তি।
—মা—-ও মা —–মা গো
— এখন মাকে ডেকে কি হবে? মায়ের কাছে তো তোর প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে।তুই বড় হয়ে গেছস। অনেক বড়।বিদেশে থাকছ।লাখ টাকা বেতন। বৃদ্ধা, অকর্মণ্য, অপদার্থ মাকে দিয়ে আর কি হবে? আসিফের আত্না আসিফকে ধিক্কার দেয়।
— ওই, আমার মা সম্পর্কে একটাও বাজে কথা বলবি না।
— কেনো? এগুলো কি তুই বলস নাই?
— না, আমি বলি নাই।( চিৎকার করে কেঁদে উঠে আসিফ)
—এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলি? মাত্র এক বছর আগের কথা। ঠিক এমন সময়েই তো।ও, মনে পড়ছে।ওই গুলো নিলয়া বলেছিল, সেই সাথে সুর মিলিয়ে তুই বলেছিলি অপয়া,কুৎনী ————
— আমি বলতে চাইনি।শুধু নিলয়া কে খুশি করার জন্য এগুলো বলেছি।
— নিলয়াকে খুশি করার জন্য আর কি কি করছস? মনে পড়ে কি সেগুলো?
— আমি সব কিছু এনে নিলয়ার হাতে দিতাম।মাকে সে ভাল কিছু খেতে দিত না।
— তোর একবারও মনে হত না? সেই দিন গুলোর কথা। যখন অন্যের বাড়িতে সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে সন্ধ্যায় তোর জন্য কিছু না কিছু নিয়ে আসত।তোকে বুকে জড়িয়ে সুখের পৃথিবীটা খোজার চেষ্টা করত। মাছের কাঁটা গলায় আটকাবে এই ভয়ে কত ধৈর্য নিয়ে তোকে নিজ হাতে খাইয়ে দিত।কখনো চিন্তা করেছিস, মাছ তো এক টুকরা ভেজে ছিল,তাহলে মা ভাত খেয়েছেন কী দিয়ে? সেদিন তো মা অন্যের উপর নির্ভর করে নাই, তুই কেনো নিলয়ার উপর নির্ভর করতি?
জ্বরে মাথা প্রচন্ড রকম গরম হয়ে গেছে।খুব অস্থির লাগছে।আস্তে আস্তে বাথরুমে গেল মাথায় পানি দিতে।পানি চালু করে টেপের নিচে মাথা দিয়ে বসল আসিফ।মনের অজান্তেই বলতে লাগল,
— মা, ও মা, মা গো, ,,,,,,, তুমি আমায় কত যত্ন করে খাটে শুইয়ে মাথায় পানি দিতে। রাত্রে না ঘুমিয়ে কতবার আমার শরীর মুছে দিতে।আমার শীত লাগবে বলে ফ্যান না চালিয়ে গরম সহ্য করতে।আমি তোমার হতভাগা সেই ছেলে, আমাকে তুমি ক্ষমা কর,,,,,,,,,,,,,
— তোর কোন ক্ষমা নাই। তুই সন্তান নামের কলঙ্ক। মনে আছে? সেই কথা, মায়ের জ্বর হয়েছিল আর তুই কি বলেছিলি ” এটাকে জ্বর বলে? এরকম শরীর গরম তো আমাদের সারা বছরই থাকে। একটা প্যারাসিটামল খেয়ে নিলেই হয়, বুড়ির ঢংয়ে আর বাঁচি না ”
— মা, মা, মা গো —– আমায় ক্ষমা কর।
ঘুম ঘুম ভাব ।আর বসে থাকতে পারছে না। শুয়ে পড়ল আসিফ। পুরনো স্মৃতি গুলো চোখের সামনে এক এক করে ভেসে উঠতে লাগল।
— লোডশেডিংয়ের সময় সারারাত মা কত কষ্ট করে তোকে পাখা করত। আর তুই কেমন ছেলে? বউয়ের ঘরে জেনারেটর থাকলেও মায়ের ঘরের ফ্যানটা ছিল নষ্ট।
— নিলয়া আমাকে অন্ধ করে দিয়েছিল।
— সেই প্রানপ্রীয়া নিলয়া কোথায়? যে তোমার জন্য প্রান বিসর্জন দিয়ে দেয়ার প্রতিজ্ঞা করেছিল।যে নিলয়ার জন্য মাতৃত্বের বন্ধনকে ছিন্ন করেছিলে।
— নিলয়া আমাকে ভালবাসে না। সে আমার টাকাকে ভালবেসেছে ।সে আমাকে ছেড়ে অন্যের কাছে চলে গেছে।
— আর তুই? যে মা তোকে ভালবাসে তাকে ছেড়ে দিলি? মনে পড়ে? সেই সময়ের কথা। বর্ষায় তোকে কোলে নিয়ে হাঁটু জল পেরিয়ে স্কুলে দিয়ে আসত। তুই কতদিন মাকে জড়িয়ে ধরছ নাই, মায়ের গায়ে নোংড়া কাপড় আর গন্ধ বলে নাক ছিটকিয়েছিস। অথচ মনে কর সেই সময়ের কথা, যখন সারা গায়ে কাদামাটি মাখিয়ে মায়ের কাছে ছুটে আসতি তখন মা স্নেহমাখা ধমক দিয়ে একটুও চিন্তা না করে তোকে কোলে নিয়ে নিতেন। আরে সেই কথাই চিন্তা কর, তুই কতবার মায়ের কোলে পেশাব করেছিস। কতবার মায়ের কাপড় নষ্ট করেছিস পায়খানা করে। কত বছর টয়লেট শেষে তোকে পরিষ্কার করেছে এই হতভাগিনী মা। একবারও তো বলেন নাই, ” ছি ”
— আমার সব মনে পড়ছে। আমি আবার সেই ছোট্ট আসিফ হয়ে যেতে চাই।আমি এখন কি করব? মাকে কল দিব?
— কতদিন মায়ের খোজ নেছ নাই। অথচ নিলয়ার কাছে কল দিয়েছিস ঘন্টায় ঘন্টায়। মাকে কল দিবি কিভাবে? মূর্খ মায়ের মোবাইল লাগে? নিলয়া অনার্সে পড়ে, ওর একটা আইফোন আর ট্যাব তো লাগেই।
— আমি আর পারছিনা। আমি সব ভুলে যেতে চাই। আমি জানি আমার মা আমাকে ক্ষমা করে দিবেন। বৃদ্ধাশ্রমের তত্ত্বাবধায়ককে কল দিয়ে দেখি।
আসিফ অনুতপ্ত হৃদয়ে তত্ত্বাবধায়কের কাছে কল দিয়ে মায়ের সাথে কথা বলার ইচ্ছা প্রকাশ করে।
— হে – লো – ও —( কাপা কাপা কন্ঠে)
— মা -আ-আ
— কিরে বাপজান, তুই কানতাছস কেন? তুই কেমন আছস? তোর শরীর বালা তো ? কোন অসুখ লাগাছ নাই তো? ওই খানে খাওন – দাওনে সমস্যা হয় না তো? ওরে, আমার বাপজান।
— মা, মা, মা গো। আমারে মাফ কইরা দেও।আমি তোমার প্রতি অনেক অবিচার করছি। তুমি মাফ না করলে আমার জাহান্নাম ছাড়া আর কোন পথ নাই। মা গো আমারে মাফ কইরা দেও, ,,,,,,,
— কিরে, তুই এডি কি কইতাছস ,তুই এমন কি করছস যে মাফ করন লাগব। বাপরে তোরে দেখতে মনে চায়। কবে আইবি?
— মা, আমি এক সপ্তাহের মধ্যে আইতাছি।তোমারে আর ওইখানে রাখমু না। মা আমারে মাফ কইরা দেও ।
— তুই তাড়াতাড়ি আয়, তোর উপর আমার কোন রাগ নাই।তোর লাইগা তোর পছন্দের হগল খাওন বানামু।বাপ আমার!
আসিফের মাথার উপর থেকে যেন একটা পাহাড় সরে গেল।আল্লাহর কাছে কায়মনোবাক্যে নিজের অন্যায়ের জন্য ক্ষমা চেয়ে মায়ের জন্য দোয়া করল- হে আল্লাহ রব্বুল আলামিন, তুমি আমার মায়ের হায়াত বাড়িয়ে দাও, মাকে সুস্থ রাখ, মায়ের পায়ের নিচে আমাকে একটু জায়গা দিয়ো।
posted from Bloggeroid
আমি ও আমার অতুলনীয় মা —লিখেছেনঃ সাগরিকা সুলতানা | বিভাগঃ মায়ের গল্প | বাসায় ফিরছি, হঠাৎ খেয়াল হলো আমার মুঠোফোন অবিরাম বেজে চলেছে। সেদিকে নজর পড়তেই ব্যাগ থেকে বের করে দেখি মা জননীর কল। অনেক ভিড় বাহিরে ইচ্ছে করলেও উপায় ছিলো না সেই কল রিসিভ করা। তাই সেভাবেই রেখে বাসায় চলে আসলাম। বাসায় সবে ঢুকেছি তখন আবারো বেজে উঠলো মোবাইলফোন। ফোনটি রিসিভ করতেই আমার বুকের মধ্যে হু হু করে উঠলো। হাত পায়ে একটা অবশ ভাব অনুভব করলাম। মনে হলো চারিদিক কেমন যেন শুন্য হয়ে আসছে। আর এসব ঘটেছে মায়ের কান্নার শব্দে। মা তো কখনো এভাবে কাঁদে না। মনের মধ্যে শংকা উপস্থিত হলো। “কি হয়েছে মা, তুমি কাঁদছ কেনো?” প্রতিউত্তরে শুধু মায়ের বিরতিহীন কান্নায় আমার কর্ণপটে বাঁধতে লাগলো। আবারো জিজ্ঞেসা করলাম “মা কি হয়েছে? আমাকে কেন বলছো না? কেঁদো না, প্লিজ আমাকে বলো’ তখন মা একটু সামলে নিয়ে বললো “হঠাৎ তোকে খুব দেখতে ইচ্ছা করছে, সেই সকাল থেকে তোর জন্য মনটা ছটফট করছে। তুই তারাতারি বাড়িতে চলে আয়, আমার আর ভালো লাগছে না”। এই কথা শেষ হবার সঙ্গে সঙ্গে আবার মায়ের কান্না। গত ৩ বছর মা’কে ছাড়া এই ব্যস্ততম নগরীতে জীবন অতিবাহিত করছি। ভাবতেই কেমন যেন অবাক লাগে !! যে আমি মাকে ছাড়া কয়েক মুহূর্ত থাকতে নারাজ আজ সে কি না হাজার দিনেরও বেশি সময়ের আংশিক সময় বাদে সম্পূর্ণ সময়ই মা’কে ছাড়া কাটিয়েছি!! বড়দের কাছ থেকে শুনেছি এটাই নাকি বাস্তবতা। এভাবেই নাকি জীবন গাড়ি চালিয়ে যেতে হয়। যুগ যুগ ধরে নাকি আমার মত সবাইকেই একসময় মা বাবা ছেড়ে থাকতে হয়। আজ মায়ের জন্য খুব কস্ট হচ্ছে। তাই নিজের কিছু কথা তার জন্য লিখতে ইচ্ছা করছে। যদিও জানি মা’কে নিয়ে লিখতে কোন ধরাবাধা উপমার প্রয়োজন হয় না, কিংবা সময় নিয়ে ভেবে ভেবে কাগজ নষ্ট করতে হয় না। মা’কে নিয়ে লেখা সম্পূর্ণ চলে আসে নিজের অন্তর থেকে। দেহের রক্ত প্রবাহই বলে দেয় মায়ের কথার উচ্চারণ। প্রতিটি নিঃশ্বাসেই থাকে মায়ের ভালোবাসার চাদর মোড়ানো। পরিবারের ৩ সদ্যসের মধ্যে আমিই একমাত্র আমার বাবা মায়ের আদরের কন্যা। একমাত্র কন্যা হিসাবে তাই অন্যদের চেয়ে আমার আদরও বেশি, আবার আবদার ও বেশি। আমার এটা লাগবে, ওটা লাগবে, আমি এটা করবো না, ওটা করতে পারবো না … এমন অনেক হরেক রকমের শব্দ সব সময় আমার মুখ থেকে বের হতো। একদিন হঠাৎ আমার নানু অসুস্থ হয়ে পড়লেন। আমি তখন স্কুলে, মা আমাকে না জানিয়েই দ্রুত নানুদের বাড়িতে রওনা হলেন। আমি স্কুল থেকে ফিরে এসে দেখি মা বাড়িতে নেই। আর যাবে কোথায় !! শুরু করে দিলাম অঝোরে কান্না। সেরকম কান্না এর আগে আমি আর কখনো করিনি। আমার মা তার মায়ের বাড়ীতে গিয়েছে তাতে আমার কষ্ট নেই, কিন্তু যখন আমি ভাবছি যে আজ রাতে আমার মায়ের সাথে ঘুমাতে পারবো না তখনই বুক ফেটে কান্না বের হচ্ছে। অবশেষে সেই কান্না থামলো পরের দিন নানুদের বাড়ীতে গিয়ে মায়ের কোলে উঠে। মা যে কি অমূল্য ভালোবাসার স্থান তা আবারও বুঝতে পেরেছিলাম যখন ঢাকায় প্রথম আসি। সবে হোস্টেলে উঠেছি। পড়ালেখা করতে হলে তো কিছু ছাড় দিতেই হবে তাই মনকে অনেক বুঝিয়ে রেখেছি যাতে কষ্ট না পায় মায়ের জন্য। কিন্তু বিধিবাম ! ১৫ দিন যেতে না যেতেই মায়ের জন্য বুক ভারী হয়ে উঠলো। একা একা সারারাত কাঁদলাম। তাও মন শান্ত হয় না। এমন এক সময় তখন যখন এমন কেউ নেই যে আমাকে সেই সুদুর বাড়িতে নিয়ে যেতে পারে। আমি ঢাকা থেকে কখনই একা বাড়িতে যাইনি তাই আরো বেশি মনে কষ্ট পাচ্ছিলাম। অবশেষে আমার খালাকে বলে ২ দিন পর বাড়ীতে গিয়ে উঠলাম। বাড়িতে গিয়েই মায়ের বুকের উপর ঝাপিয়ে পড়ে সব কষ্টকে দূর করার চেষ্টা করলাম। এমন কয়েকটি রাত আমার জীবন থেকে গিয়েছে যে ঘুমের মধ্যে আমি প্রচুর ছটফট করেছি। চোখ দিয়ে পানি বের হয়েছে। মাঝরাতে অন্ধকারে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে একলা ঘরে শুন্যতায় ভুগেছি। এই ছটফট হয়েছে মায়ের জন্য। মাকে নিয়ে দুস্বপ্ন দেখার পরেই এমন অবস্থার তৈরি হয়েছি। তখন মনে হয় যেভাবেই হোক মায়ের কাছে চলে যাই, মায়ের মুখটা ভালো করে দেখি, মায়ের কোলে মাথা রেখে ঘুমাই। কিন্তু কি আর করা। এই ব্যস্ত নগরীর কোন ফুসরত নেই তার বুকে বসবাসরত প্রাণীদের বিরাম দেয়ার। সেই রাতের কান্না এই নগরীর অন্ধকার আর নিস্তব্ধতায় দ্রুতই নিঃশেষ হয়ে যায়। তো শুরুতে যেখানে ছিলাম। সেদিনের সেই মায়ের কান্না আমার মনে এমন ভাবে নাড়া দিয়েছিলো যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ওইদিন আমার কথা চিন্তা করে মায়ের রক্তচাপ বেড়ে গিয়েছিলো। শেষে এমন অবস্থা হয়েছিলো যে ডাক্তার বাড়ি না যাওয়া পর্যন্ত তা ঠিক হয় নি। ২ এক দিনের মধ্যে মা সুস্থ হলেন। তখন আমি মাকে বললাম “আচ্ছা মা তুমি এমন পাগল কেনো? এভাবে আমাদের জন্য কেন দুশ্চিন্তা করো?” তখন মা বলে উঠলেন “আজ বুঝবি না। যেদিন মা হবি সেদিনই বুঝতে পারবি বুকের ধন যদি দূরপরবাসে থাকে তাহলে মায়ের বুকের মধ্যে কেমন হাহাকার করে” সত্যিই মা, তুমি ঠিক বলেছো। একজন জননী হবার আগেই যদি তোমার জন্য এমন কষ্ট লাগে তাহলে একজন মা এর কত কষ্ট লাগতে পারে তা কিছুটা হলেও অনুভব করতে পারছি। বাড়ি ছেড়ে না এলে বুঝতেই পারতাম না আমি আমার মা’কে এতো এতো ভালোবাসি। আর কিছুদিন পড়েই দীর্ঘ ৯ মাস পড় মায়ের মুখ দেখবো। ঈদের ছুটিতে বাড়িতে যাবো। ইসসস আর তর সইছে না। মনে হচ্ছে আজই চলে যাই মায়ের কাছে। কত দিন মায়ের হাতের রান্না খাই না। সেই সব ভর্তা, ভাজির কোন তুলনা হয় না। আমি জানি আমার মা ও অনেক পথ চেয়ে আছে আমার জন্য। আসলে পৃথিবীর সকল মাই অতুলনীয়, অভাবনীয়, অমূল্য। পুস্তকের কোন বিশেষণ দিয়ে আসলে মা নামটিকে সজ্জিত করা যাবে না। কারন তারা সকলেই এই একটি শব্দের কাছে তুচ্ছো!! মা তোমাকে অনেক ভালোবাসি
posted from Bloggeroid
posted from Bloggeroid
posted from Bloggeroid
posted from Bloggeroid
posted from Bloggeroid