স্মার্টফোনের ব্যটারী ভালো রাখার ৬ টিপস্!
স্মার্টফোন এখন প্রত্যেকের হাতে হাতে। হাতের মুঠোতেই বন্দি বিশ্ব। কিন্তু সব স্মার্টফোনে একটাই সমস্যা। ব্যাটারি। ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে যায় তাড়াতাড়ি। ব্যাটারি খারাপও হয় তাড়াতাড়ি। তবে এই ৬টা জিনিস মেনে চললে আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারি দীর্ঘদিন ভালো থাকবে।
১) ব্যাটারি কখনওই ১০০ শতাংশ পুরো চার্জ করা উচিত নয়। কারণ ৮০ শতাংশ চার্জ হওয়ার পরই ব্যাটারির 'সোয়েটিং পিরিয়ড' শুরু হয়। তাই একটু কম চার্জ করা ব্যাটারির জন্য ভালো।
২) ১০ শতাংশে চার্জ নেমে গেলেও আমরা অনেকসময় ফোন ব্যবহার করতে থাকি। কখনওই এটা করা উচিত নয়। যত কম চার্জে ফোন ইউসেজ, তত বেশি ব্যাটারির উপর চাপ পড়বে। তাই ব্যাটারি ক্ষমতা ১০ শতাংশে নেমে গেলেই তত্ক্ষণাত্ চার্জ দেওয়া উচিত।
৩) বাইরের উত্তাপ ফোনে যত কম লাগে, তত ভালো। কারণ ফোন যত গরম হয়ে ওঠে, ততই ব্যাটারির ক্ষমতা কমে। তাই ফোন হাতে না রেখে ব্যাগের ভিতর রাখা ভালো।
৪) রাস্তাঘাটে পাওয়ার ব্যাঙ্কের প্রয়োজন পড়ে ঠিকই, তবে পাওয়ার ব্যাঙ্ক দিয়ে বেশি চার্জ দিলেও ব্যাটারির ক্ষতি হয়।
৫) চার্জে থাকা অবস্থায় কাজ করলে ফোন গরম হয়ে ওঠে। এতে ব্যাটারির ক্ষতি হয়। কোনও কেসের মধ্যে রেখে চার্জ দিলেও ব্যাটারি গরম হয়ে ওঠে।
৬) ওভার চার্জিং কখনও উচিত নয়। এর ফলে মারাত্মক ক্ষতি হয় ফোনের ব্যাটারির।
Tuesday, 14 June 2016
দেবীর সন্তষ্টির জন্য গরম কয়লায় পুড়লেন পিতা পুত্র
দেবীর সন্তুষ্টির জন্য গরম কয়লায় পুড়লেন পিতা-পুত্র!
গত রোববার পাঞ্জাবের জলন্ধর প্রদেশে একটি পূজা অনুষ্ঠানের সময় বাবা ছয় বছর বয়সী ছেলে কার্তিককে গরম কয়লার মধ্যে ফেলে দেন। গুরুতর আহত অবস্থায় ছেলেটিকে হাসপাতালে ভর্তি করান হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাবা ছয় বছরের ছেলে কে কোলে নিয়ে গরম কয়লার মধ্যে হাঁটছিলেন এবং কিছুক্ষণ পরেই তিনি ভারসাম্য হারিয়ে গরম কয়লার মধ্যে পড়ে যান ।
“ঈশ্বর কার্তিককে সুস্থ করে তুলবেন” এই ধারণায় পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা কার্তিক ও তার বাবাকে হাসপাতালে পাঠাতে নারাজ ছিল। উপস্থিত দর্শক জোর করে তাদের হাসপাতালে নিয়ে যায়।
ডাক্তার জাংপ্রীত সিং এএফপিকে বলেন, “কার্তিকের মুখ ও শরীরের ২০ থেকে ২৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছে, তাকে গত রোববার জরুরি ইউনিট এ ভর্তি করা হয় । আর কার্তিকের বাবার প্রায় ১৫ শতাংশ পুড়েছে যা ঠিক হতে ৫ থেকে ৭ দিন সময় লাগতে পারে।”
একটি ছবিতে দেখা যায়, কার্তিক তখন ব্যাথায় চিৎকার করছিল এবং উৎসুক জনতা তাকে ওঠানোর চেষ্টা করছে। এসময় কার্তিকের পরনে সাদা গেঞ্জি এবং গলায় গাঁদা ফুলের মালা ছিল।
ওইদিন দেবী মা মারিয়াম্মা এর সম্মানে প্রায় ৬০০ উপাসক জলান্ধর কাজী মন্দিরে উপস্থিত হয়েছিল। প্রাচীন হিন্দু রীতিতে আছে, দেবতাকে খুশি করার জন্য ৭ দিন উপোষ থেকে ওই গরম কয়লার মধ্যে হাঁটতে হবে। তিন বছর আগেও এক মা তার মেয়েকে নিয়ে গরম কয়লার মধ্যে পড়ে গিয়েছিল।
স্থানীয় বিজেপি বিধানকর্তা মনোরঞ্জন কালিয়া পিতা-পুত্র কে দেখতে গিয়েছিলেন । তিনি তাদের কে ১০০০০ রুপি দান করেন এবং তাদের কে মেডিক্যাল ইন্সিটিউট অব পাঞ্জাব এ পাঠাতে নির্দেশ দেন।-সূত্র: এনডিটিভি।
সম্পাদনায়: লিয়া রহমান।

আল্লার রহমতের ঘঠনা
হযরত জিবরাঈল (আঃ)বলেন- আমি আসমানে আসা যাওয়ার সময় তাকে সেজদারত দেখতাম। কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা’আলা তার সম্পর্কে বলবেনঃ আমার এই বান্দাকে আমার রহমতে জান্নাতে প্রবেশ করাও। ঐ ব্যক্তি বলবে না, বরং আমার আমলের বরকতে। তখন নির্দেশ আসবে- আমার নিয়ামতের বিপরীতে তার কৃত আমল পরিমাপ কর। পরিমাপ করে দেখা যাবে, পাঁচশ বছরের ইবাদাত খতম হয়ে গেছে একটি চোখের নিয়ামতের বিনিময়ে। তখন আল্লাহ্ পাক নির্দেশ দিবেনঃ আমার বান্দাকে জাহান্নামে নিয়ে যাও। ফেরেশতারা তখন তাকে নিয়ে রওয়ানা হবে। কিছুদূর যাওয়ার পর ঐ ব্যক্তি আরয করবে হে আল্লাহ্! আমাকে তোমার রহমতে জান্নাতে প্রবেশ করাও। নির্দেশ আসবে তাকে ফিরত নিয়ে আস। আল্লাহ্ পাকের নিকট ফিরিয়ে আনার পর তাকে নিচের প্রশ্নগুলো করা হবে আর সে বলবেঃ-
– তোমাকে কে সৃষ্টি করেছেন?
– আল্লাহ, আপনি।
– এই কাজটা তোমার আমল না আমার রহমতের বরকতে হয়েছে?
– আপনার রহমতে।
– তোমাকে পাঁচশ বছর ইবাদাত করার শক্তি ও তাওফীক কে দিয়েছে?
– হে আল্লাহ্!আপনি।
– সমুদ্রের মাঝে পাহাড়ের উপর তোমাকে কে পৌঁছিয়েছে?
লবণাক্ত পানির মাঝে সুপেয় পানির ব্যবস্থা কে করেছে? আনার গাছ কে সৃষ্টি করেছে? তোমার দরখাস্ত মুতাবেক সেজদার মাঝে কে তোমার রূহ কবয করার ব্যবস্থা করেছে?
-হে পরওয়ারদিগার! আপনি।
তখন ইরশাদ হবেঃ এই সব কিছু আমার রহমতে হয়েছে এবং আমার রহমতেই তোমাকে জান্নাতে দাখিল করছি।
( রিয়াদুস সালেহীনঃ ২/৫৩,৫৪)
posted from Bloggeroid

islamic golpo
একদা আব্দুল্লাহ বিন উমর (রা) মদীনার উপকন্ঠে বের হলেন। তখন তাঁর সাথে তাঁর কিছু সাথীরাও ছিল। সাথীরা খাবারের জন্য দস্তরখানা বিছাল, তখনই ঐদিক দিয়ে এক রাখাল অতিক্রম করছিল। ইবনে উমর (রা) তাকে বললেন, হে রাখাল! এসো আমাদের সাথে বসে তুমিও কিছু খাও ও পান কর। রাখাল বলল, আমি রোযাদার। ইবনে উমর (রা) বললেন, এমন প্রচন্ড গরমের দিনে তুমি রোযা রাখছ যখন আবহাওয়া অত্যন্ত গরম এবং এ পাহাড়ে তুমি বকরী চড়াচ্ছো। রাখাল বলল, হ্যাঁ আমি ঐ শূন্য দিনের প্রস্ততি নিচ্ছি যখন আমল করার সুযোগ থাকবেনা, তাই আমল করে নিচ্ছি। ইবনে উমর (রা) রাখালের আল্লাহ ভীতি পরীক্ষা করার জন্য তাকে বললেন, তুমি তোমার এই বকরীর পাল থেকে একটা বকরী বিক্রি করবে? আমরা নগদ মুল্যে তা কিনব এবং তোমার ইফতারের জন্য এখান থেকে গোশতও দিব। রাখাল বলল, এ বকরীর পাল তো আমার নয়, যে আমি তা থেকে বিক্রি করব, বরং তা আমার মালিকের তাই আমি এখানে হস্তক্ষেপ করতে পারব না। ইবনে উমর (রা) বললেন, তোমার মালিক যদি কোন বকরী কম পায় তাহলে বলবে একটি বকরী হারিয়ে গেছে তখন সে আর কোন কিছু বলবেনা। কেননা পাল থেকে দু একটা বকরী পাহাড়ে হারিয়ে থাকে। একথা শুনা মাত্র রাখাল ইবনে উমর (রা) এর নিকট থেকে বের হয়ে গেল এবং স্বীয় আঙ্গুল আকাশের দিকে উঠিয়ে বলল, “আল্লাহ কোথায়?”
যখন রাখাল চলে গেল তখন ইবনে উমর (রা) এ বাক্যটি বারবার বলতে লাগলেন, ‘আল্লাহ কোথায়?’ ‘আল্লাহ কোথায়?’
যখন আব্দুল্লাহ বিন উমর (রা) মদীনায় ফিরত আসলেন তখন রাখালের মালিকের নিকট নিজের লোক পাঠিয়ে তার কাছ থেকে ঐ বকরীর পাল সহ রাখালকে কিনিয়ে নিলেন, আর তাকে মুক্ত করে দিয়ে বকরীর পাল তাকে দান করে দিলেন।
– সুনানে বায়হাকী ,হাদিসঃ ৫২৯১
– উসুদুল গাবাহ, হাদিসঃ ৩০৮৬
চিন্তা করে দেখুন সাহাবীদের যুগে একজন রাখালের কতটুকু তাকওয়া ছিল, আর আমরা আজ কোথায়?
তাকওয়াই মানুষকে পাপ থেকে দূরে রাখে। তাই সুন্দর সমাজ, সুদ-ঘুষ, জিনা-ব্যাভিচার মুক্ত সমাজ পেতে চাইলে আমাদের তাকওয়া অবলম্বন করতে হবে। আর আল্লাহর কাছে তারাই অধিক প্রিয় ,যারা অধিক তাকওয়াবান,হোক সে রিক্সাওয়ালা, ভ্যানওয়ালা, রাখাল কিংবা ধনী। কারণ আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেছেন- إِنَّ أَكْرَمَكُمْ عِنْدَ اللَّهِ أَتْقَاكُمْ
‘নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত সে যে তোমাদের মধ্যে অধিক তাকওয়াবান’ -(সূরা আল হুজুরাত:১৩)
অপুকে নিয়ে মুখ খুললেন শাকিব খান
বিনোদন প্রতিবেদক: অপু বিশ্বাস ইন্ডাস্ট্রির এক নাম্বার নায়িকা। কিন্তু বেশ কিছু দিন ধরেই কানাকানি হচ্ছে নায়িকা অপুকে নিয়ে। কোন প্রকার যোগাযোগ ছাড়াই তিনি রয়েছেন। চলচ্চিত্র সংশিষ্ট কেউই তার কোন সন্ধান দিতে পারছেন না। এদিকে তার নিখোঁজ হবার কারণে অনেক ছবির কাজ বন্ধ হয়ে রয়েছে।
তবে তার নিখোঁজ হওয়ার খবার নিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রের কিং খান নামে পরিচিত শাকিব খান বললেণ ব্যতিক্রম কিছু। তিনি বলেন, অপু এর আগেও অনেক সময় কিছু না বলে বা না জানিয়ে গোপনে থেকেছেন। এবারও এর ব্যতিক্রম কিছু না। অপু আমি সফল জুটি। তার সাথে আমার অনেক ছবি হিট হয়েছে। হয়েছে ব্যবসা সফল। বিগত সময়ও কিছুদিন বিরতির পর নতুন অপু ঠিকই ফিরে এসেছিলেন। এবারও সেটাই হবে আশা করি।
শাকিব বলেন, আমার সঙ্গে তার অধিকাংশ ছবিই সফল। তার এই বিরতিকে আমি সমর্থন করি এবং ইতিবাচকভাবেই দেখি। অনেকেই জানেন, শাবনূরও এমন করেছিলেন একবার। নতুন শাবনূর ফিরেছিলেন আরও সুন্দরী হয়ে। অপুর ক্ষেত্রে এমন ঘটনা দ্বিতীয়বারের মতো ঘটছে বলেই আমি বিশ্বাস করি।’

posted from Bloggeroid
প্রেমে হাবুডু খেতে খেতে শেষ মেশ জামাইকে বিয়ে করলেন শাশুড়ী
দুই বছর আগেই মাধেপুরার আশাদেবীর ১৯ বছরের মেয়ে ললিতার সাথে বিয়ে হয়েছিল পুরাইনির বাসিন্দা সুরজের (২২)। বছর খানেক পর তাদের সংসার আলো করে জন্ম নেয় এক কন্যা সন্তান। এপর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল। এরপর একদিন হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন সুরজ। তখন সুরজকে দেখভাল করতে মেয়ের বাসায় ছুটে যান শাশুড়ি আশা দেবী। জামাইকে সেবা শুশ্রূষা করে তোলার দায়িত্ব তুলে নিজের কাঁধেই। এর পর থেকেই একে অপরের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়তে শুরু করে। জামাই সুস্থ হয়ে ওঠার পর শাশুড়ি নিজের বাসায় ফিরে গেলেও জামাইয়ের সাথে সঙ্গে তাঁর প্রেম চলতে থাকে। এমনকি ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোবাইল ফোনে কথা হয়ে তাদের দুইজনের মধ্যে। আশা দেবীর স্বামী কর্মসূত্রে দিল্লি থাকায় সেই ঘনিষ্ঠতা আরও জোরালো রূপ নেয়। এক সময় দুইজনের সম্পর্ক এত গভীরে চলে যায় শেষ পর্যন্ত বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন সুরজ ও আশা দেবী। গত মাসে কোর্ট ম্যারেজ সেরে ফেলেন তারা।
শাশুড়ি-জামাইয়ের এই বিয়েকে সম্মতি দিয়েছে স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত। নিজের স্বামী ও মায়ের বিরুদ্ধে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ এনে পঞ্চায়েতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মেয়ে ললিতা। কিন্তু পঞ্চায়েতের বক্তব্য ‘এই দুইজন প্রেমে এতটাই পাগল যে তাদের কেউ আলাদা করতে পারবে না’।
পুরো ঘটনাটি জেনে দিল্লি থেকে চলে আসেন ললিতার বাবা অর্থাৎ আশা দেবীর আগের স্বামী। কিন্তু তাতেও কোন লাভ হয়নি। পরে জামাইয়ের ঘর থেকে মেয়ে ললিতাকে নিজের বাসায় নিয়ে যান তিনি।
পুলিশ জানিয়েছে, ‘নতুন দম্পতি একসাথেই থাকছে। গ্রামের মানুষ তাদের এই সম্পর্ককে মেনে নিয়েছে এবং তাদের সংসারে আইনতভাবে হস্তক্ষেপ করার বিষয়ে আমাদের কোন অধিকার নেই কারণ কোন অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।

posted from Bloggeroid
বাহুবলীর ক্লাইমেক্সের খরচ ৩০ কোটি রুপি
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, রামোজি ফিল্ম সিটিতে যুদ্ধে ভরপুর ক্লাইমেক্স দৃশ্যটির কাজ শুরু হয়েছে সোমবার থেকে। চলবে টানা দশ সপ্তাহ। এ দৃশ্যের জন্য আন্তর্জাতিক স্টান্ট কোরিওগ্রাফার লি হুইটেকার (বাহুবলী, লিঙ্গা), ব্র্যাড অ্যালান (কিংসমেন সার্ভিস), লারনেল স্টোভ্যাল (হাঙ্গার গেমস), মর্নে ভ্যান টোন্ডারকে (দ্য হবিট) নিয়ে আসা হয়েছে।
বাহুবলী চরিত্রের অভিনেতা প্রভাস দৃশ্যটির জন্য প্রচুর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। হয়েছে মহড়া। সব মিলিয়ে প্রথম ছবির চেয়েও এটি বড়সড় আর মানসম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ছবিটিতে আরও অভিনয় করছেন রানা দাগ্গুবাতি, তামান্না ভাটিয়া ও আনুশকা শেঠি। বাহুবলী টু মুক্তি পাবে ২০১৭ সালের ১৮ এপ্রিল।

posted from Bloggeroid
নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট হ্যাকড
ঢাকা: আবারো হ্যাকারদের কবলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইট। আজ মঙ্গলবার সকালে ওয়েবসাইট হ্যাক করা হয় বলে জানাগেছে। এর আগেও চলতি বছরে মে মাসে এবং ২০১৪ সালের জুন মাসে আরও দুই দফা হ্যাকারদের কবলে পড়ে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটটি।
কমিশনের আইটি শাখার সহকারী প্রোগ্রামার আবু নাসের মো. মানছুর হেলাল বলেন, সমস্যা সমাধানে কর্মকর্তারা কাজ করছেন।
ইসির ওয়েবসাইটে (www.ecs.gov.bd) প্রবেশ করলে হোম পেজে কালো প্রচ্ছদ ভেসে উঠছে। সেখানে লেখা ‘hacked by nofawkX-al’। তা ছাড়া সেখানে একটি লোগোও দেখা যাচ্ছে, যা কসোভো লিবারেশন আর্মির। হ্যাকার গ্রুপটি নিজেদের এই নামে পরিচয় দিচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
হোম পেজে ইউটিউবের একটি লিংকও দেওয়া হয়েছে। সেখানে লিবারেশন আর্মির আদেম জাশারি সম্পর্কে তথ্য রয়েছে।

posted from Bloggeroid