Sunday, 3 July 2016

মসা তাড়ানোর আজব গাছ

মসা তাড়ানোর আজব গাছ

মশা তাড়াবে ‘সাইট্রনেলা’ নামের আজব গাছ

দিনে দিনে বাড়ছে মশা। ময়লা জলাশয় ও ডাস্টবিন থেকে জন্ম নিচ্ছে মশা আর দংশন করছে মানুষকে। মশার জ্বালায় অস্থির। মশা কামড়ালে একে তো খুব চুলকায় আবার অনেক রকম রোগ হয়। ম্যালেরিয়া থেকে শুধু করে এখন নতুনভাবে জিকাও হচ্ছে এই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মশা থেকেই।

মশা তাড়াতে কত কিছুই তো করলেন। হাজার টাকা শেষ করেও মশা থেকে রেহাই পাচ্ছেন না। কিন্তু আর নয় এবার মশা তাড়াতে গাছ লাগান আর সেই গাছই আপনাকে রক্ষা করবে। এমনি এক আজব গাছ আবিস্কার করেছেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা। গাছটির নাম সাইট্রনেলা।

সাইট্রনেলা গাছটি বাড়ির বারান্দায় অথবা ব্যালকনিতে লাগাতে পারেন। খুব বেশি জল কিম্বা সারেরও দরকার পড়ে না। আর এই গাছ বেঁচেও থাকে অনেক বছর।

এই গাছটি থেকে একধরণের সুগন্ধি বেরোয় যা মশাদের একেবারে অপছন্দ। আর এই গন্ধ পেলেই মশারা এই গাছের ত্রিসীমানায় ঘেষতে চায় না। গাছটি খরা প্রতিরোধেও কাজে আসে। এই ধরনের মাত্র ৬-৭ টি গাছ একসাথে একর জায়গাকে মশা মুক্ত রাখতে পারে।

আর দেরি নয় এখনি যারা মশার জ্বালায় যারা অতিষ্ঠ হয়ে আছেন তারা দু তিনটি সাইট্রনেলা গাছ বাড়ীর চারদিকে কিম্বা ফ্ল্যাটের ব্যালকনিতে লাগিয়ে দেখতে পারেন কাজ হয় কিনা। তবে, মুশকিলও রয়েছে। কারণ, এই গাছ আমাদের দেশে এখনই পাওয়ার কোনও উপায় নেই। কিছুদিন অপেক্ষা তো করতেই হবে।
যেভাবে বুঝবেন আপনার রক্ত দূষিত হয়ে জাচ্ছে

যেভাবে বুঝবেন আপনার রক্ত দূষিত হয়ে জাচ্ছে

যেভাবে বুঝবেন আপনার রক্ত দূষিত হয়ে পড়ছে


রক্তপ্রবাহ শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রবাহ যত সুষ্ঠুভাবে হবে ব্যক্তির দৈহিক ও মানসিক স্বাস্থ্যও তত ভালো থাকবে। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বলে, ব্যক্তির রক্তের স্বাস্থ্য যেমন, ব্যক্তির স্বাস্থ্যও হবে তেমনি। রক্তে দূষণে সামান্য অসুস্থতা থেকে শুরু করে হৃদরোগ, এমনকি ক্যান্সার পর্যন্ত প্রসারিত হতে পারে। রক্তে যখন বিষধর্মী বা দূষিত পদার্থ থাকে, তখন রক্তের সেই অবস্থাকে বলে Toxemia। আর toxemia-র সঙ্গে যখন আবার অতিরিক্ত কোলেস্টেরল এবং লিপিড থাকে, তখন তাকে বলা হয় Lipo-toxemia।

আর এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রয়োজন কিছু সাবধানতা। রক্ত দূষিত হওয়া শুরু করলে শরীরে কিছু বাহ্যিক লক্ষণ দেখা যায়। তাই রক্তদূষণের শারীরিক লক্ষণগুলো ও প্রধান কারণগুলো জেনে নিন-

রক্তদূষণের লক্ষণ

– পেটে অতিরিক্ত চর্বি
যদি হঠাৎ করে আগের চেয়ে পেটে বেশি চর্বি জমে যায়, তাহলে বুঝতে হবে রক্তে দূষিত পদার্থ রয়েছে। দূষিত রক্ত গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ এবং কলেস্টেরল হজমের প্রক্রিয়ায় বাধা দেয়।

– ত্বকের সমস্যা
শরীরের দূষিত রক্তের মাত্রা বেশি হলে ত্বকে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এতে ত্বকের পরিবর্তন, জ্বালাপোড়া এবং চুলকানি হয়ে থাকে। তাই ত্বকে কোন সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত রক্ত পরীক্ষা করুন।

– মাথা ব্যথা
বিষাক্ত পদার্থের কারণে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে খারাপ প্রভাব পরে। যা স্নায়ুতন্ত্রের স্বাভঅবিক ক্রিয়া বাধা দেয় এবং পচণ্ড মাথা ব্যথা হয়।

– হাইপারথার্মিয়া
শরীরে দূষিত পদার্থ বেশি হলে তা লিভারকে অনেক বেশি জটিল কাজ করতে হয়। যার ফলে শরীরে অনেক তাপ উৎপাদন হয় যা শরীরকে অতিরিক্ত গরম করে তুলে।

– ক্লান্তি এবং শক্তিহীন
ভিরতে বিষাক্ত পর্দাথ থাকলে আপনি কিছুতেই শক্তিশালী ও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারবেন না।

– সাইনাস এর কনজেশন
দূষিত ও বিষাক্ত পর্দাথ আপনার সাইনাসের সমস্যা তৈরি করবে। এছাড়া এতে সঠিকভাবে শ্বাস নিতে পারবেন না।

– অনিদ্রা
শরীরের মধ্যে বিষাক্ত রক্ত থাকায় নানা ধরনের সমস্যা হয়। তাই ঘুমের সমস্যা হয়।

– গলব্লাডার সমস্যা
বিষাক্ত বস্তু লিভারে যাওয়ায় পিত্ত টিস্যু ভারী হয়ে যায়। যার ফলে গলব্লাডারে সমস্যা দেখা দেয়।

রক্তদূষণের কারণ

অস্বাস্থ্য আহার
এ ধরনের খাদ্য গ্রহণের ফলে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল, ফ্যাট এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ রক্তস্রোতের সঙ্গে মিশে গিয়ে ধীরে ধীরে ধমনীর গায়ে জমা হয়। আবার রক্তস্রোতে উপস্থিত অতিরিক্ত ফ্যাটে রক্ত কণিকা ও প্লেটলেটগুলো জমাট বেঁধে যায়। এর ফলে রক্তের ঘনত্ব বা blood viscosity বেড়ে যায়, কমে যায় অক্সিজেন পরিবহনের ক্ষমতা, সর্বোপরি রক্তপ্রবাহ মন্থর হয়ে পড়ে। বিশেষ করে যেসব ধমনী দূষিত পদার্থ জমে সংকুচিত হয়ে গেছে, সেখানে রক্তের স্বাভাবিক গতি বাধা পায় মারাত্মকভাবে।

মদ্যপান
মদ্যপানের ফলেও রক্তকণিকাগুলো জমাট বেঁধে যায়, রক্তে ফ্যাটের মাত্রা বেড়ে যায়, নষ্ট হয় বহু প্রয়োজনীয় nutrients। সেই সাথে কয়েকটি এনজাইম নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ার ফলে ব্যাহত হয় অক্সিজেন সরবরাহ।

ধূমপান
ধূমপানের ফলে বিষাক্ত কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস রক্তে মিশে রক্তের অক্সিজেন অপসারিত করে। তাছাড়া ধূমপানে নষ্ট হয় ভিটামিন সি, রক্ত চলাচলে যার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এছাড়া আছে নিকোটিন যা স্নায়ুতন্ত্রকে আক্রান্ত করে, ধমনীগুলোকে সংকুচিত করে।

থাইরয়েডের ত্রুটি
থাইরয়েড গ্ল্যাণ্ডের কর্মক্ষমতা নিম্নমানের হলে স্নেহ পদার্থের বিপাক ঠিকমতো হয় না। ফলে রক্তে কোলেস্টেরল ও ফ্যাটের মাত্রা বেড়ে গিয়ে রক্ত দূষিত হয়ে পড়ে। থাইরয়েডের কর্মক্ষমতা নিম্নমানের হয় খাদ্যগত আয়োডিন অথবা ভিটামিন বি১-এর অভাবে। অতিরিক্ত শর্করা গ্রহণ করলেও ভিটামিন বি১-এর অভাব ঘটতে পারে।
বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিলেন মমতা

বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিলেন মমতা

গুলশানে জঙ্গি হামলায় নিহতের স্বজনদের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করে পশ্চিমবেঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

কলকাতায় বাংলাদেশ উপ হাই কমিশনার জকি আহাদকে তিনি তার সমবেদনার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি এই বর্বরোচিত আক্রমণের তিনি ধিক্কার জানান।

তিনি আরও জানিয়েছেন এই সময়ে তিনি আন্তরিকভাবে বাংলাদেশের পাশে আছেন।

শুধু মাত্র উপ হাই কমিশনার জকি আহাদের মাধ্যমে নয়, বাংলাদেশে জঙ্গি হানার ঘটনার খবর পাওয়ার পর শোক ব্যক্ত করে দুটি টুইট করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাতেও প্রতিবেশী দেশের মানুষ এবং প্রশাসনের পাশে থাকার বার্তা স্পষ্ট হয়েছে।

অন্যদিকে গুলশানের ঘটনার পর কলকাতাতেও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। কলকাতা বিমান বন্দরে শুরু হয়েছে বিশেষ নজরদারি।

সূত্রের মাধ্যমে জানা গেছে এই ঘটনার পরেই নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে কলকাতা স্থিত বাংলাদেশ উপ হাই কমিশনসহ আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভবনে। ফেসবুকে যোগাযুগ
http://facebook.com/saifurrahoman123
(google=http://bdmylove.com)
আবারও আইএসের হামলা,নিহত ৭৫

আবারও আইএসের হামলা,নিহত ৭৫

আবারও আইএসের হামলা, নিহত ৭৫

ইরাকের রাজধানী বাগদাদে ব্যস্ত শপিং এলাকায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৭৫ জনে পৌঁছেছে। জঙ্গি গোষ্ঠী আইএস এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। আজ রোববার ভোরে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

সরকারি সূত্র বলছে, হামলায় ১৩০ জনের বেশি আহত হয়েছে।

কারাদা এলাকার একটি রাস্তায় এই আত্মঘাতী বোমা হামলা হয়। এ সময় অনেকে বাজারে কেনাকাটা করতে যাচ্ছিলেন। পবিত্র রমজান মাসে শপিং এলাকায় ভিড়ও ছিল বেশি।

এর আগে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে জানা যায়, কারাদা শপিং এলাকায় আত্মঘাতী গাড়িবোমা হামলা হয়েছে। ইরাকের স্থানীয় আল সুমারিয়া চ্যানেল পুলিশের বরাত দিয়ে বলছে, কারাদায় একটি রেস্তোরাঁর কাছে গাড়িবোমার বিস্ফোরণ ঘটে। হামলার দায় স্বীকার করেছে আইএস জঙ্গিরা।

দ্বিতীয় বোমা হামলাটি হয় আল শাবাব এলাকায়। এই হামলাতেও বেশ কয়েকজন হতাহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।


http://facebook.com/saifurrahoman123
(http://google.com
দুই দিনের রাস্ট্রীয় শোক শুরু

দুই দিনের রাস্ট্রীয় শোক শুরু

রাজধানীর গুলশানে রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলায় হতাহতের ঘটনায় দুই দিনের শোক শুরু হয়েছে আজ রোববার সকালে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল শনিবার রাত পৌনে ৮টায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ শোক ঘোষণা করেন।

গত শুক্রবার রাতে রাজধানীর গুলশান-২ নম্বর সেকশনের স্প্যানিশ রেস্তোরাঁ হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলা চালায় জঙ্গিরা। সেখানে তারা দেশি-বিদেশি নাগরিকদের জিম্মি করে রাখে। সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধ করতে গিয়ে রাতেই নিহত হন বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন এবং গোয়েন্দা বিভাগের সহকারী কমিশনার রবিউল ইসলাম।

গতকাল সকালে জিম্মিদের উদ্ধারে অপারেশন থান্ডারবোল্ট পরিচালনা করে চালায় যৌথ বাহিনী। অভিযান শেষে ঢাকা সেনানিবাসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মিলিটারি অপারেশনসের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাঈম আশফাক চৌধুরী জানান, গুলশানের হলি আর্টিজান থেকে ২০ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের সবাইকে গতকাল শুক্রবারই রাতেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয়। অভিযানে সাত সন্ত্রাসীর মধ্যে ছয়জন নিহত হয়। facebook http://facebook.com/saifurrahoman123
ঢাকার জন্য শোক, নীরবতা

ঢাকার জন্য শোক, নীরবতা

ইউরো কোয়ার্টার-ফাইনালে জার্মানি বনাম ইতালি ম্যাচের আগে ঢাকার গুলশানে জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মরণ করা হয়েছে এক মিনিট নীরবতায়।
শনিবার ফ্রান্সের বোর্দো শহরে এই ম্যাচে ইতালীয় খেলোয়াড়েরা অংশ নেন বাহুতে শোকের কালো ব্যান্ড পড়ে।

ম্যাচ শুরুর আগে দুই দলের খেলোয়াড়রা মধ্যমাঠে দলবেঁধে দাঁড়িয়ে এক মিনিট শোক পালন করেন। গ্যালারিতে যার যার জায়গায় দাঁড়িয়ে তাতে অংশ নেন দর্শকরা; স্টেডিয়ামের জায়ান্ট স্ক্রিনে জানানো হয় সংহতি।

শুক্রবার রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে ঢুকে দেশি-বিদেশি নাগরিকদের জিম্মি করে একদল অস্ত্রধারী জঙ্গি। ১২ ঘণ্টা পর কমান্ডো অভিযানে জিম্মি সঙ্কটের অবসান ঘটে; ভেতরে পাওয়া যায় ২০ জনের জবাই করা লাশ, যাদের মধ্যে নয়জনই ইতালির নাগরিক।



নিহতদের মধ্যে ভারতীয় তরুণী তারিশা জৈন (১৯) ঢাকায় এসেছিলেন গার্মেন্ট ব্যবসায়ী বাবার সঙ্গে ছুটি কাটাতে। তার জন্য, নিহত অন্যদের জন্য প্রদীপ জ্বেলে শোক জানানো হয়েছে কলকাতায়।

ভাষা ও চেতনা নামের একটি সংগঠনের এই আয়োজনে কালো পোস্টারে লেখা ছিল- ‘বাংলাদেশ, উই আর উইথ ইউ।’

গুলশানে ক্যাফেতে জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মরণে বাংলাদেশ রবি ও সোমবার জাতীয় শোক দিবস পালন করছে


http://bdmylove.com