Friday, 3 June 2016

মোবাইল গ্রাহকদের বাড়তি টাকা কাটা শুরু হচ্ছে

মোবাইল গ্রাহকদের বাড়তি টাকা কাটা শুরু হচ্ছে

বাজেটে মোবাইল ফোনের সেবায় সম্পূরক শুল্ক তিন শতাংশ বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাবের পর গ্রাহকদের কাছ থেকে সেই হারে টাকা আদায় শুরু করে দিচ্ছে অপারেটররা।
আজ শুক্রবার সকাল থেকে মোবাইল গ্রাহকদের এসএমএস পাঠিয়ে অপারেটররা এই নতুন ট্যারিফ প্ল্যানের আওতায় আসার বিষয়টি জানিয়ে দিচ্ছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এসআরও হাতে পাওয়ার পরপরই নতুন ট্যারিফ প্ল্যানের সিস্টেম আপগ্রেড শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছে অপারেটররা।
তারা জানান, বৃহস্পতিবার বাজেটে সম্পূরক শুল্কের ঘোষণার পরপরই এনবিআর এ বিষয়ে এসআরও জারি করেছে।

posted from Bloggeroid

রোনালদোর কারণে ফ্রান্সে সন্ত্রাসী হামলার ঝুঁকিতে পর্তুগাল

রোনালদোর কারণে ফ্রান্সে সন্ত্রাসী হামলার ঝুঁকিতে পর্তুগাল

ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর কারণে ফ্রান্সে সন্ত্রাসী হামলার ঝুঁকিতে পর্তুগাল! বড় যে কোনো ক্রীড়া আসরকেই এখন সন্ত্রাসীরা হামলার শিকার বানানোর পরিকল্পনা করে। ৩বারের ব্যালন ডি'অর জয়ী রোনালদো বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফুটবলারদের অন্যতম। ১০ জুন থেকে ফ্রান্সে শুরু হচ্ছে ইউরোপের শ্রেষ্ঠত্বের আসর ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ। আর গত নভেম্বরে প্যারিসে এক সন্ত্রাসী হামলায় ১৩০ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

পর্তুগালের কোচ ফার্নান্দো সান্তোস মনে করেন, এক রোনালদোর কারণেই টার্গেট হয়ে যেতে পারে পর্তুগাল। ফ্রান্সের নিরাপত্তা বিভাগকে যেন বিষয়টা মনে করিয়ে দিলেন তিনি। সান্তোসের ভাষায়, "সবাই জানে ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো আছে বলে পর্তুগালকে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকা দল বিবেচনা করা হচ্ছে। বাস্তবতা হলো, নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব ফ্রান্সের। আমাদের সমর্থকদের বুঝতে হবে কখনো কখনো চাইলেও আমাদের খেলোয়াড়কে তাদের জন্য ছাড়তে পারবো না।"

সান্তোস গেলো রাতে ওয়েম্বলির ম্যাচের পর এই কথা জানিয়েছেন। লন্ডনে ইংল্যান্ডের কাছে ইউরো ২০১৬ এর প্রস্তুতি ম্যাচে ১-০ গোলে হেরেছে পর্তুগাল। যুক্তরাষ্ট্র তাদের নাগরিকদের সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, ইউরো ২০১৬ সন্ত্রাসীদের টার্গেটে পরিণত হতে পারে। ফ্রান্সের স্বরাস্ট্র মন্ত্রীর ভাষ্যও একই রকম।

posted from Bloggeroid

রোজা রাকাকে কোনু সমস্যায় মনে করেন না ইমরান তাহির

রোজা রাকাকে কোনু সমস্যায় মনে করেন না ইমরান তাহির

শুরু হচ্ছে রমজান। সংযমের এই মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটাররাও রোজা রাখেন। যেমন রাখবেন দক্ষিণ আফ্রিকার হাশিম আমলা, অস্ট্রেলিয়ার উসমান খাজারা। তাদের দলেই একজন ইমরান তাহির। দক্ষিণ আফ্রিকার এই লেগ স্পিনার পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় ও রোজার মাসে প্রতিটি রোজা রাখায় দারুণ নিবেদিত। কিন্তু খেলার জন্য রোজা রাখতে না পারলে নিয়ম অনুযায়ী তা করে নেন পরে।

দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের স্পন্সর একটি বিয়ার কোম্পানি। অ্যালকোহল মুসলমানদের জন্য হারাম। আমলা প্রথম পথ দেখিয়েছিলেন জার্সিতে বিয়ার কোম্পানির লোগো না পরার সাহস দেখিয়ে। সেই পথে হেটেছেন তাহিরও। "আপনার ধর্মীয় বিশ্বাস ও পেশাদার খেলার মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা আমার কাছে কঠিন বলে মনে হয় না।" তাহির বলেছেন, "সঠিক পথ অনুসরণ করলে এটি সোজা।"

আজ শুক্রবার ওয়েস্ট ইন্ডিজে ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজ শুরু করছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃতীয় দল অস্ট্রেলিয়া। সেখানে প্রোটিয়া দলে এখন ৫ জন মুসলমান। আমলা, তাহির, ওয়েন পার্নেল, ফারহান বেহারদিন, তাব্রাইজ শামসি। পাকিস্তানের লাহোরে জন্ম নেওয়া তাহির বিয়ের সূত্রে দক্ষিণ আফ্রিকার নাগরিক। ২০১১ সালে ৩২ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু। এর মধ্যে ১০০র বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে ফেলেছেন। টেস্টের চেয়ে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে বেশি সফল তিনি।

এখন দেশ থেকে দূরে আছেন। রোজা রাখার নিয়ম তাই তাহিরের জন্য শিথিল। কিন্তু চেষ্টা করবেন ম্যাচের দিন বাদে অন্য দিনগুলোতে রোজা রাখতে। "আমাকে আল্লাহ তারা কাছাকাছি যেতে দেওয়ায় আমি কৃতজ্ঞ। নামাজ মিস না করার ও রমজানে ৩০টি রোজা রাখের চেষ্টা করি। ক্রিকেটের জন্য কোনোটা মিস করলে পরে তা পুষিয়ে নেই।" তাহির বলেছেন, "আমি ভিন্ন সংস্কৃতির। কিন্তু নিজের পথ অনুসরণ করতে কোনো সমস্যা হয় না। অন্যরা আমাকে সম্মান দেয়। আমাকে নামাজ আদায় করতে অনেকে তাদের রুমও ছেড়ে দেয়।" আমলা, খাজারাও ধর্মপ্রাণ। তারাও নামাজ পড়েন। রোজা রাখেন। খেলার দিনগুলো বাদে অন্য দিনগুলোতে ঠিকই রোজা রাখবেন তারা।

posted from Bloggeroid

এখনও প্রতিদিন মেয়েটির বাবা তাঁকে ধর্ষণ

এখনও প্রতিদিন মেয়েটির বাবা তাঁকে ধর্ষণ

মহিলাদের ‘না’-এর কি কোনও গুরুত্ব নেই? আছে। যদি কোনও মহিলাকে কিছু খাবার খেতে দেওয়া হয় আর তিনি তা খেতে না-চান, জোর করে তো কেউ মুখে ঢুকিয়ে দেবে না!

তবে ওই পর্যন্তই। বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে যৌনসম্পর্কে যদি কোনও মহিলা রাজি না-হন, সেই ‘না’-এর গুরুত্ব এখনও এ দেশে স্বীকৃত নয়। ‘স্ত্রীকে ধর্ষণ’— শব্দ দু’টির অস্তিত্ব নিয়েই যে এখনও দেশে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব রয়েছে, সে কথা সামনে নিয়ে এসেছে একটি ভিডিও। আমেরিকার রোম্যান্টিক কমেডি সিটকম ‘হাউ আই মেট ইওর মাদার’-এর অনুকরণে ভিডিওটির নাম— ‘হাউ আই রেপ্‌ড ইওর মাদার’!

কেন্দ্রীয় নারী ও শিশুকল্যাণমন্ত্রী মেনকা গাঁধী গতকালই জাতীয় মহিলা নীতির খসড়া প্রকাশ করেছেন। তাতে বাদ পড়েছে স্ত্রীকে ধর্ষণের বিষয়টি। ঘটনাচক্রে, তার দিনদু’য়েক আগে থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘ভাইরাল’ হয়েছে স্ত্রীকে ধর্ষণ নিয়ে তৈরি এই ব্যঙ্গাত্মক ভিডিও। তৈরি করেছে ‘গার্লইয়াপা’ নামে তরুণীদের একটি দল।

ভিডিওটি শুরু হয় যৌথ পরিবারের এক দৃশ্য দিয়ে, যেখানে সদ্যবিবাহিত দেবিকা নামের এক মেয়ে স্বামীকে ছেড়ে সটান ফিরে এসেছেন বাবা-মায়ের কাছে। মেয়েটিকে ঘিরে ধরে তাঁর পরিবারের সদস্যেরা জানতে চান, সমস্যা কোথায়? মেয়েটি জানান, তাঁকে প্রতিদিন ধর্ষণ করা হচ্ছে।

পরিবারের প্রায় সকলেই উত্তেজিত হয়ে জানতে চান, কে তাঁকে ধর্ষণ করেছে? কিন্তু উত্তর শোনামাত্র হাসতে থাকেন সকলে। হাসতে হাসতে লুটিয়েই পড়েন এক কাকা। কারণ, ধর্ষক— দেবিকার স্বামী অরুণ।

হেসে লুটিয়ে-পড়া কাকা বই খুলে দেবিকাকে দেখান ধর্ষণের প্রকারভেদ— ট্যাক্সিতে ধর্ষণ, বাসে ধর্ষণ, পরিত্যক্ত কারখানায় ধর্ষণ! কিন্তু স্ত্রীকে ধর্ষণের কথা তো বইয়ে লেখা নেই!

এরপর হাসতে হাসতেই মেয়েটির ঠাকুমা জানান, ওটিকে ‘ধর্ষণ’ বলে না। বলে ‘তীব্র ভালবাসা’। দেবিকার মা’ও মেয়েকে বোঝান, এখনও তো প্রতিদিন মেয়েটির বাবা তাঁকে ধর্ষণ...! বলতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে মা বলেন, ‘তীব্র ভালবাসেন’। হাসতে থাকেন বাবাও। মেয়েকে বলেন, ‘এরকম হয়েই থাকে। আস্তে আস্তে অভ্যাস হয়ে যায়।’

বিরক্ত হয়ে দেবিকা বলেন, ‘তোমরা যদি আমার সমস্যা না বুঝতে পারো, তাহলে আমি কি যন্তরমন্তরে গিয়ে বিক্ষোভ করব?’ কাকার উত্তর, ‘তুমি একজন মহিলা। কানহাইয়া নও যে বিক্ষোভ করবে।’

posted from Bloggeroid

মায়ের কোলে বৃদ্ধ শিশু

মায়ের কোলে বৃদ্ধ শিশু

নিউজ ডেস্ক: নববধুর কোলজুড়ে প্রথম সন্তান আসছে। এ নিয়ে স্বজনদের মধ্যে আনন্দের শেষ নেই। কিন্তু ছেলে শিশু ভূমিষ্ট হওয়ার পর উৎসবের পরিবর্তে বিষাদের ছায়া। কারণ তার অবয়বে বৃদ্ধ মানুষের ছাপ। চেহারাও অনেকটা বিকৃত।-নয়াদিগন্ত।

জন্মের পর শিশুটিকে দেখে ভয় লাগত। কাছে ভিড়তো না কেউ। রটাতো নানা কল্প-কাহিনী। কিন্তু পরম মমতায় বায়েজিদকে লালনপালন করতে লাগলেন মা তৃপ্তি খাতুন।

বায়েজিদের বাবার নাম লাভলু শিকদার। বাড়ি মাগুরার মহম্মদপুরের বিনোদপুর ইউনিয়নের খালিয়া গ্রামে।

গতকাল সোমবার বিকেলে লাভলুর বাড়ি গিয়ে কথা হয় পরিবারের সাথে। বায়েজিদের চেহারায় শিশুর সরলতা। মায়া জড়ানো মুখে সবসময় হাসি লেগেই থাকে। বায়েজিদ শিকদারের বয়স এখন চার বছর। শুনলে যে কেউ চমকে ওঠেন। কারণ তার চেহারায় বৃদ্ধের ছাপ। মুখ পেটসহ শরীরের চামড়া ঝুলে আছে। দেখলে মনে হবে একজন বৃদ্ধ বসে আছেন।

বায়েজিদের দাদা হাসেম আলী শিকদার বলেন, শিশুটি বিকৃত চেহারা নিয়ে জন্ম নেয়। এ নিয়ে নানা কথা রটাতো গ্রামের লোকজন। অনেকে ভয়ে তার কাছে ভিড়ত না। আস্তে আস্তে সে বড় হতে থাকলে তার চেহারায় বৃদ্ধ মানুষের ভাব চলে আসে। দিন যাচ্ছে তার এ সমস্যা বাড়ছে।

মা তৃপ্তি খাতুন বলেন, স্বাভাবিকভাবে শিশু ১০ মাসে হাটা শিখলেও বায়েজিদের লেগেছে সাড়ে তিন বছর। আবার তিনমাসেই তার সবগুলো দাঁত উঠে গেছে। সে স্বাভাবিক চলাফেরা ও খাওয়া-দাওয়া করতে পারে।

আগে ভয়ে কেউ তার কাছে আসত না। আমি তাকে পরম যত্নে বড় করছি। এখন আর তেমন সমস্যা নেই- জানান তিনি।

বায়েজিদের বাবা লাভলু শিকদার বলেন, অনেক ডাক্তার দেখিয়েছি। ৩-৪ লাখ টাকা ব্যয় করেছি। কষ্ট করে টাকা-পয়সা সংগ্রহ করে চিকিৎসা করিয়েও কোনো ফল পাইনি। চিকিৎসকেরা বিদেশে নেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু তার দরিদ্র পরিবারের পক্ষে এই শিশুর চিকিৎসা ব্যয় বহন করা সম্ভব নয়।

মা আয়েশা বেগম, বাবা হাসেম শিকদার, স্ত্রী তৃপ্তি খাতুন ও এক ছেলে বায়েজিদকে নিয়ে লাভলু শিকদারের পরিবার। নিজের সামান্য জমিতে কৃষি কাজ আর মৌসুমি ক্ষুদ্র ব্যবসা করে চলে তাদের সংসার।

মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিক্যাল অফিসার ডা. মোকসেদুল মোমিন জানান, একটি শিশুর শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি অনেকটাই যেমন জিনগত ও পরিবেশগত বিষয়ের ওপর নির্ভর করে, তেমনি নির্ভর করে তার হরমোনের ওপর।

এছাড়া শৈশবে কোনো দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা, যেমন- কিডনি বা ফুসফুসের রোগ, অপুষ্টি ইত্যাদি কারণে শিশুর বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। শরীরের প্রায় সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বৃদ্ধি যে হরমোনগুলো নিয়ন্ত্রণ করে তার মধ্যে থাইরয়েড ও গ্রোথ হরমন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এই হরমোনগুলোর অভাবে শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি থমকে যেতে পারে বা ধীরে হতে পারে। নানা কারণে এমন হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় একে বলে টার্নার বা ডাউনস সিনড্রোম। এ রোগের চিকিৎসা থকলেও জটিল, সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল।

মহম্মদপুর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. হামিদ মিয়া বলেন, কোনো পিতার কাছেই সন্তানের এই অবস্থা সুখকর নয়। দরিদ্র এই পিতার সন্তানের চিকিৎসার জন্য বিত্তবান লোকদের এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি।

posted from Bloggeroid

১৪ বার ছুরিকাঘাত, জীবন্ত কবর তারপরেও বেঁচে রইল শিশু

১৪ বার ছুরিকাঘাত, জীবন্ত কবর তারপরেও বেঁচে রইল শিশু

১৪ বার ছুরিকাঘাত, জীবন্ত কবর; তারপরেও বেঁচে রইল শিশু!

: ২০ সেন্টিমিটার গভীর গর্ত। তার মধ্যে মুখ উল্টে পড়ে রয়েছে। রক্তাক্ত শরীর। গায়ে একের পর এক ছুরির আঘাতের চিহ্ন। তবে, তখনও প্রাণটা রয়েছে। গোঙানির একটা ক্ষীণ আওয়াজ তখনও শোনা যাচ্ছে। ১৪ বার ছুরির আঘাত, জীবন্ত কবর, সব সহ্য করেও বেঁচে রইল এক 'বিস্ময় শিশু'।–জি নিউজ।

ঘটনাটি গ্রামীণ থাইল্যান্ডের খন কায়েন প্রদেশের। মাটির নীচ থেকে গোঙানির আওয়াজ শুনে স্থানীয় এক গো-পালক ভেবেছিলেন বোধহয় কোনও পোষ্যকে কবর দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, ঘটনাস্থলের কাছাকাছি একটু এগোতেই চমকে ওঠেন তিনি। দেখেন গর্ত থেকে উঁকি মারছে ছোট ছোট দুটো পা। এরপরই শুরু হয় খোড়াখুঁড়ি। উদ্ধার করা হয় প্রায় অর্ধমৃত ওই শিশুকে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠে শিশুটি।

পরিসংখ্যান বলছে, রক্ষণশীল এই দেশে বিবাহের পূর্বে যৌনমিলন নিষিদ্ধ। কিন্তু, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এই দেশেই কৈশোরে গর্ভধারণের হার সবচেয়ে বেশি। আর তাই থাইল্যান্ডে গর্ভপাত নিষিদ্ধ হলেও আকছার গর্ভপাতের ঘটনা ঘটে।


প্রেমিকাকে হত্যার পর মৃতদেহের সাথে সেলফি তুলল

প্রেমিকাকে হত্যার পর মৃতদেহের সাথে সেলফি তুলল

নিউজ ডেস্ক: কেনেথ অ্যালেন আমিক্স নামের একজন প্রেমিকাকে খুন করে মৃতদেহের সঙ্গেই সেলফি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন। এই ঘটনা ঘটেছে টেক্সাসে। প্রেমিকা জেনিফার স্ট্রেইট-স্পেয়ারর্সকে খুনের পর দুটো ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেন আমিক্স। প্রথমটিতে স্পেয়ার্সের মৃতদেহ দেখা গেছে এবং পরেরটিতে দেখা গেছে রক্তমাখা একটি ছেলের মুখ। এই ছেলেটিই আমিক্স বলে ধারণা পুলিশের। ছবির নিচে ক্যাপশন ছিল আমাদের জন্য প্রার্থনা করুন।–কালেরকন্ঠ।

স্টেইট পিয়ার্সের বোন ছবিগুলো দেখার পর পুলিশ ডাকে। পুলিশ ওই যুগলের এপার্টমেন্টে গিয়ে দেখে স্পেয়ার্সকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। আর আমিক্সের গলায় ৩ ইঞ্চি গভীর ক্ষত। পরে পুলিশ আমিক্সকে গ্রেপ্তার করে। জবানবন্দী অনুযায়ী, আমিক্স দোষ স্বীকার করেছে। সে তদন্তকারীদেরকে জানায়, মদ পান করার সময় তারা নিজেরাই আত্মহত্যা করার সিদ্ধান্ত নেয়েছিল।

কিন্তু পরে স্পেয়ার্স এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে যাওয়ায় তাকে মেরে ফেলতে হয়েছে বলে পুলিশকে জানায় আমিক্স। তার বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ আনা হয়ে


posted from Bloggeroid

মানুষ চুমু খায় কেন যেনে নিন

মানুষ চুমু খায় কেন যেনে নিন

অনলাইন ডেস্ক: ঠোঁটে ঠোঁট ঠেকিয়ে ‘সম্ভাষণ’ করতে অন্য প্রাণীকে দেখা গেলেও মানুষই বোধ হয় একমাত্র চুম্বনেক তার মর্ম-সহ উপলব্ধি করতে পারে। চুম্বন এমনই এক বিষয়, যার শুরু কবে তা যেমন বিতর্কিত, তেমনই বিতর্ক রয়েছে তার প্রকৃত অনুভূতিগুলিকে নিয়েও।

চুম্বনের ইতিহাস, ভূগোল, বা বায়োলজি নিয়ে অসংখ্য গ্রন্থ লেখা হয়েছে। তবুও মানুষের কৌতূহলের নিবৃত্তি হয়নি এই বিশেষ ক্রিয়াটিকে ঘিরে। এখানে রইল চুম্বন সম্পর্কে ৪টি তথ্য, দেখা যাক চুম্বনের কী ও কেন।

১. প্রচীনতম চুম্বনের নিদর্শন রয়েছে বৈদিক সংস্কৃতিতে। বৈদিক সংস্কৃত গ্রন্থাদিতে চুম্বনকে বলা হয়েছে— পরস্পরের আত্মাকে অনুভবের ক্রিয়া।

২. এর বিপরীতে অনেক নৃতত্ত্ববিদই দেখান, মানুয ছাড়াও অন্য প্রাণীদের মধ্যে চুম্বনের চল রয়েছে। শিম্পাঞ্জিরাও ‘চুম্বন’ করে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে শিম্পাঞ্জিদের সেই আচরণ আর মানুষের চুম্বন এক বস্তু নয়। শিম্পাঞ্জিরা তাদের এই ক্রিয়াটি করে থাকে পুরুষে পুরুষে।

৩. আধুনিক বিশ্বে চুম্বন সম্পর্কিত সবথেকে জনপ্রিয় তত্ত্বটি হল এই— মানুষের ঘ্রাণেন্দ্রিয় তেমন তীক্ষ্ণ নয়। অন্য স্তন্যপায়ীদের মতো মানুষও কিন্তু গন্ধ দিয়ে কোনও কিছুকে বুঝতে চায়। দু’টি মানুষের মুখ কাছাকাছি এলে বেশ কিছু হরমোনের নিঃসরণ ঘটে। সেই ক্ষরণকে বুঝতে মানুষ ঘ্রাণ নিতে চায়। সে কারণে চুম্বনই হয়ে দাঁড়ায় সব থেকে প্রকৃষ্ট উপায়।

৪. শেষ পর্যন্ত চুম্বন ঘনিষ্ঠতার একটা প্রতীক হিসেবই বিবেচিত। স্পর্শানুভূতির চূড়ান্ত স্তরকে চুম্বনই নির্ধারণ করে। তা থেকেই শুরু হতে পারে যৌনতার যাত্রা। শারীরিক সুখের প্রথম দ্বারটি চুম্বন। সেটা অস্বীকার করছেন না কেউই।

posted from Bloggeroid