ইসলাম ডেস্ক : পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জীব মানুষ। এই মানুষকে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তার ইবদতের জন্যই। তবে আমরা ইবাদত-বন্দেগি বলতে কেবলমাত্র নামাজ, রোজা, হজ্জ্ব, জিকিরসহ ধর্র্মী কাজগুলোকেই বুঝি। কিন্তু এর বাইরেও ইবাদত রয়েছে।
যেমন, পৃথিবীতে মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজনে যত কাজ আছে, সেগুলো যদি সততায় থেকে পালন করা যায় এবং এসব কাজে যদি সৃষ্টিকর্তাকে রাজি-খুশির নিয়ত থাকে, তবেই তা ইবাদাত-বন্দেগি হিসেবে
পরিগণিত হবে।
তাহলে সে সমস্ত কাজগুলো কি? এমন প্রশ্ন তো এখন নিশ্চয় আসছে। তাহলে জানুন, সে কাজ হতে পারে চাকরি, ব্যবসা, কৃষি ও সমাজসেবাসহ সকল কাজ। এমনকি পারিবারিক কর্ম সম্পাদনও ইবাদাতের অন্তর্ভূক্ত।
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সকল কাজ সম্পাদন করতে গিয়ে অনেক সময় মানুষ ভুল করে বসে। আবার কেউ কেউ সঠিক কাজেই করে। তবে আপনি যে অবস্থাতেই থাকেন না কেন, আপনার জন্য ৩টি ওয়াজিব রয়েছে। আর এগুলো হচ্ছে-
১. ভালো কাজের শুকরিয়া- ভালো কাজ করা আল্লাহ তাআলার নিয়ামাত। যার ফলে ভালো কাজের জন্য আল্লাহর শুকরিয়া ও প্রশংসা করা বান্দার জন্য ওয়াজিব।
২. গোনাহের কাজে ক্ষমা- যখনই বান্দা কোনো গোনাহ করে ফেলবে। তখনই গোনাহ থেকে মুক্ত হতে তওবা ও ক্ষমা চাওয়া ওয়াজিব।
৩. বিপদাপদে ধৈর্য- আল্লাহ তাআলা বান্দাকে বিপদাপদে পরীক্ষা করেন। বিপদের মুহূর্তে বান্দার জন্য ধৈর্য ধারণ করা আবশ্যক।

যেমন, পৃথিবীতে মানুষের দৈনন্দিন প্রয়োজনে যত কাজ আছে, সেগুলো যদি সততায় থেকে পালন করা যায় এবং এসব কাজে যদি সৃষ্টিকর্তাকে রাজি-খুশির নিয়ত থাকে, তবেই তা ইবাদাত-বন্দেগি হিসেবে
পরিগণিত হবে।
তাহলে সে সমস্ত কাজগুলো কি? এমন প্রশ্ন তো এখন নিশ্চয় আসছে। তাহলে জানুন, সে কাজ হতে পারে চাকরি, ব্যবসা, কৃষি ও সমাজসেবাসহ সকল কাজ। এমনকি পারিবারিক কর্ম সম্পাদনও ইবাদাতের অন্তর্ভূক্ত।
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য সকল কাজ সম্পাদন করতে গিয়ে অনেক সময় মানুষ ভুল করে বসে। আবার কেউ কেউ সঠিক কাজেই করে। তবে আপনি যে অবস্থাতেই থাকেন না কেন, আপনার জন্য ৩টি ওয়াজিব রয়েছে। আর এগুলো হচ্ছে-
১. ভালো কাজের শুকরিয়া- ভালো কাজ করা আল্লাহ তাআলার নিয়ামাত। যার ফলে ভালো কাজের জন্য আল্লাহর শুকরিয়া ও প্রশংসা করা বান্দার জন্য ওয়াজিব।
২. গোনাহের কাজে ক্ষমা- যখনই বান্দা কোনো গোনাহ করে ফেলবে। তখনই গোনাহ থেকে মুক্ত হতে তওবা ও ক্ষমা চাওয়া ওয়াজিব।
৩. বিপদাপদে ধৈর্য- আল্লাহ তাআলা বান্দাকে বিপদাপদে পরীক্ষা করেন। বিপদের মুহূর্তে বান্দার জন্য ধৈর্য ধারণ করা আবশ্যক।

posted from Bloggeroid
0 coment rios:
Post a Comment