ইবাদত করার জন্য সাহায্য কর।
ফায়েদাঃ এই দুআ পড়া কত উপকারী তা রাসূলুল্লাহ এর কথা থেকেই বুঝা যায়।
দলীলঃমুআয ইবনে জাবাল (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ আমার হাত ধরে বললেন, হে মুআয! আমি তোমাকে ভালবাসি। আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমিও আপনাকে অতি ভালবাসি। তখন তিনি বললেনঃ তাহ’লে প্রত্যেক ফরয নামাযের পর এই বাক্যগুলো অবশ্যই বলবে- ‘রাব্বি আইন্নী আলা যিকরিকা ’। -নাসায়ী।
দশবার ‘সুবহানাল্লাহ’ দশবার ‘আলহামদু লিল্লাহ’ এবং দশবার ‘আল্লাহু আকবার’ বলা।
ফায়েদাঃযে ব্যক্তি এই যিকির করবে, সে জান্নাতে যাবে।
দলীলঃআব্দুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) বলেনঃ রাসূলুল্লাহ বলেছেনঃ দুটি কাজ যে করতে পারবে, সে জান্নাতে যাবে। (১) প্রত্যেক নামাযের পর দশবার ‘সুবহানাল্লাহ’ দশবার ‘আলহামদু লিল্লাহ’ এবং দশবার ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে। ইবনু উমর বলেনঃ আমি দেখলাম রাসূলুল্লাহ হাতে গণে বললেন, এহল মুখে ১৫০, কিন্তু মীযানে দেড় হাজার। (২) আর যখন ঘুমাতে যাবে তখন ১০০ বার এই তিনটি যিকির করবে, তাহবে মুখে ১০০, কিন্তু মীযানে এক হাযার। -মুসলিম, আবুদাঊদ, তিরমিযী।
প্রত্যেক ফরয নামাযের সালামের পর তিন বার এই দুআ পড়বে।
سُبْحَانَ رَبِّكَ رَبِّ الْعِزَّةِ عَمَّا يَصِفُوْنَ وَسَلاَمٌ عَلَي الْمُرْسَلِيْنَ وَالْحَمْدُ لِله رَبَّ الْعَالَمِيْنَ
উচ্চারণঃ‘সুব্হানা রাব্বিকা রাব্বিল ইযযাতি আম্মা ইয়াছিফুন ওয়া সালামুন আলাল মুসসালীন ওয়াল হামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামীন।”
দলীলঃআবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, নবী যখন নামায শেষ করতেন তখন তিনবার বলতেন ‘সুব্হানা রাব্বিকা রাব্বিল ইযযাতি আম্মা ইয়াছিফুন ওয়া সালামুন আলাল মুরসালীন ওয়াল হামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামীন।” -আবু ইয়’ালা, সুয়ূতী।
ফায়েদাঃ এই দুআ পড়া কত উপকারী তা রাসূলুল্লাহ এর কথা থেকেই বুঝা যায়।
দলীলঃমুআয ইবনে জাবাল (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ আমার হাত ধরে বললেন, হে মুআয! আমি তোমাকে ভালবাসি। আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমিও আপনাকে অতি ভালবাসি। তখন তিনি বললেনঃ তাহ’লে প্রত্যেক ফরয নামাযের পর এই বাক্যগুলো অবশ্যই বলবে- ‘রাব্বি আইন্নী আলা যিকরিকা
দশবার ‘সুবহানাল্লাহ’ দশবার ‘আলহামদু লিল্লাহ’ এবং দশবার ‘আল্লাহু আকবার’ বলা।
ফায়েদাঃযে ব্যক্তি এই যিকির করবে, সে জান্নাতে যাবে।
দলীলঃআব্দুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) বলেনঃ রাসূলুল্লাহ বলেছেনঃ দুটি কাজ যে করতে পারবে, সে জান্নাতে যাবে। (১) প্রত্যেক নামাযের পর দশবার ‘সুবহানাল্লাহ’ দশবার ‘আলহামদু লিল্লাহ’ এবং দশবার ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে। ইবনু উমর বলেনঃ আমি দেখলাম রাসূলুল্লাহ হাতে গণে বললেন, এহল মুখে ১৫০, কিন্তু মীযানে দেড় হাজার। (২) আর যখন ঘুমাতে যাবে তখন ১০০ বার এই তিনটি যিকির করবে, তাহবে মুখে ১০০, কিন্তু মীযানে এক হাযার। -মুসলিম, আবুদাঊদ, তিরমিযী।
প্রত্যেক ফরয নামাযের সালামের পর তিন বার এই দুআ পড়বে।
سُبْحَانَ رَبِّكَ رَبِّ الْعِزَّةِ عَمَّا يَصِفُوْنَ وَسَلاَمٌ عَلَي الْمُرْسَلِيْنَ وَالْحَمْدُ لِله رَبَّ الْعَالَمِيْنَ
উচ্চারণঃ‘সুব্হানা রাব্বিকা রাব্বিল ইযযাতি আম্মা ইয়াছিফুন ওয়া সালামুন আলাল মুসসালীন ওয়াল হামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামীন।”
দলীলঃআবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, নবী যখন নামায শেষ করতেন তখন তিনবার বলতেন ‘সুব্হানা রাব্বিকা রাব্বিল ইযযাতি আম্মা ইয়াছিফুন ওয়া সালামুন আলাল মুরসালীন ওয়াল হামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামীন।” -আবু ইয়’ালা, সুয়ূতী।
posted from Bloggeroid
0 coment rios:
Post a Comment