১.সকাল বেলার নাস্তা করতে কখনওই ভুল করবেন না। সারাদিন কর্মক্ষম থাকার শক্তি অর্জনের জন্য সকালের নাস্তার বিকল্প নেই। নাস্তা হিসাবে টোস্ট, ফলমূল, শাকসবজি, পনির কিংবা দুধ জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করতে পারেন।
২.প্রতিবেলার খাবারে ভাত – তরকারীর উপর ঝাঁপিয়ে না পড়ে সবজি এবং ফলমূল খেতে অভ্যাস করুন। এইসব খাবার প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল এবং শ্বাসতন্ত্রু দ্বারা পরিপূর্ণ থাকে। প্রতিদিন দুই কাপ ফল এবং আড়াই কাপ শাকসবজি খাওয়া উচিত।
৩.সুস্বাস্থ্যের জন্য সুনির্দিষ্ট পরিমাণ প্রোটিন গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং চাহিদা মোতাবকে প্রোটিন গ্রহণের প্রোটিনযুক্ত খাবার গ্রহন করুন যেমনঃ মাংস, ফ্যাটবিহীন দুধ, ফলমূল ইত্যাদি।
৪.শারিরীক পরিশ্রম করলে শরীরের ওজন ঠিক থাকে, উচ্চ রক্তচাপ কমে যায়। শিশু এবং কিশোর বয়সীদের দিনে এক ঘন্টা এবং বয়স্ক লোকদের আড়াই ঘন্টা দিনে ব্যায়াম কিংবা অন্য শারিরীক কাজ করা উচিত।
৫.প্রতিবেলা খাবারের বাইরে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা দরকার। আপেল, বাদাম, মাখন জাতীয় খাবার যেসব প্রোটিন, কার্বহাইড্রেট বেশি পরিমাণ থাকে সেসব খাবার গ্রহণ করুন।
৬.খাদ্যের গুণাগুণ সম্পর্কে সচেতন থাকুন। অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার বর্জন করে কম চর্বি যুক্ত খাবার গ্রহণ করুন। বেশি ক্যালরি যুক্ত খাবার গ্রহণ করুন।
৭.ওজন কমাতে কিংবা শারিরীক সুস্থতার জন্য অন্য কোন তথ্য জানার ইচ্ছে হলে বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করুন।
৮.খাদ্য গ্রহণে সতর্কতা অবলম্বন করুন। সঠিকভাবে খাবার রান্না, হাত পরিষ্কার রাখা ইত্যাদি বিষয়ে সচেতন থাকুন। ফুড পয়সনিং থেকে রক্ষা পেতে এইসব বিষয়ে সচেতন থাকার খুব দরকারী বিষয়।
৯.বাসার বাইরে ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার গ্রহণ করার চেয়ে বাসায় রান্না করা খাবার গ্রহণে আগ্রহী হোন।
১০.রেস্টুরেন্টে খাবার গ্রহণের সময় পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর দিন। শাকসবজি, মুরগীর মাংস, মাছ, ফলমূল অর্ডার দিন।
১১.সন্তানদের স্কুলের টিফিন হিসাবে অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার দিন। শিশুদের বেড়ে উঠা, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়ার জন্য পুষ্টিকর এবং পরিষ্কার খাদ্য গ্রহণের বিকল্প নেই।
১২.পরিবারের সকল সদস্য একসাথে খেতে বসুন। গবেষণায় দেখা গেছে পরিবারের সদস্যরা এক সাথে খেলে খাদ্যের পুষ্টিমান নিশ্চিত হওয়ার সাথে মন মানসিকতাও ভালো থাকে। খাবার গ্রহণের সময় অবশ্যই টিভি বন্ধ রাখুন, টেলিফোন বন্ধ রাখুন।
১৩.শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, পেশীতে অক্সিজেন প্রবাহের জন্য পানি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রতিদিন পুরুষদের ১৩ কাপ এবং নারীদের ৯ কাপ পানি খাওয়া উচিত।
১8.সারা দিনে কয়েক কাপ দুধ ছাড়া চা পান করুন। চা শরীরে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের জোগান দেবে। শরীর থাকবে তরতাজা এবং ক্লান্তিমুক্ত।
১৫.কর্মস্থলে, স্কুলে, কলেজে বসার সময় বসুন সোজা হয়ে। তা না হলে কোমরে, পিঠে বা ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে। একটানা বসে না থেকে মাঝেমধ্যে আশপাশে কিছুক্ষণ পায়চারি করুন।
সুন্দর স্বাস্থ্য সবার প্রিয়। সুন্দর স্বাস্থ্যের জন্য উপরোক্ত হেলথ টিপস মেনে চলুন এবং সারাদিন কার্যক্ষম থাকুন।

২.প্রতিবেলার খাবারে ভাত – তরকারীর উপর ঝাঁপিয়ে না পড়ে সবজি এবং ফলমূল খেতে অভ্যাস করুন। এইসব খাবার প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল এবং শ্বাসতন্ত্রু দ্বারা পরিপূর্ণ থাকে। প্রতিদিন দুই কাপ ফল এবং আড়াই কাপ শাকসবজি খাওয়া উচিত।
৩.সুস্বাস্থ্যের জন্য সুনির্দিষ্ট পরিমাণ প্রোটিন গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং চাহিদা মোতাবকে প্রোটিন গ্রহণের প্রোটিনযুক্ত খাবার গ্রহন করুন যেমনঃ মাংস, ফ্যাটবিহীন দুধ, ফলমূল ইত্যাদি।
৪.শারিরীক পরিশ্রম করলে শরীরের ওজন ঠিক থাকে, উচ্চ রক্তচাপ কমে যায়। শিশু এবং কিশোর বয়সীদের দিনে এক ঘন্টা এবং বয়স্ক লোকদের আড়াই ঘন্টা দিনে ব্যায়াম কিংবা অন্য শারিরীক কাজ করা উচিত।
৫.প্রতিবেলা খাবারের বাইরে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা দরকার। আপেল, বাদাম, মাখন জাতীয় খাবার যেসব প্রোটিন, কার্বহাইড্রেট বেশি পরিমাণ থাকে সেসব খাবার গ্রহণ করুন।
৬.খাদ্যের গুণাগুণ সম্পর্কে সচেতন থাকুন। অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার বর্জন করে কম চর্বি যুক্ত খাবার গ্রহণ করুন। বেশি ক্যালরি যুক্ত খাবার গ্রহণ করুন।
৭.ওজন কমাতে কিংবা শারিরীক সুস্থতার জন্য অন্য কোন তথ্য জানার ইচ্ছে হলে বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করুন।
৮.খাদ্য গ্রহণে সতর্কতা অবলম্বন করুন। সঠিকভাবে খাবার রান্না, হাত পরিষ্কার রাখা ইত্যাদি বিষয়ে সচেতন থাকুন। ফুড পয়সনিং থেকে রক্ষা পেতে এইসব বিষয়ে সচেতন থাকার খুব দরকারী বিষয়।
৯.বাসার বাইরে ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার গ্রহণ করার চেয়ে বাসায় রান্না করা খাবার গ্রহণে আগ্রহী হোন।
১০.রেস্টুরেন্টে খাবার গ্রহণের সময় পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর দিন। শাকসবজি, মুরগীর মাংস, মাছ, ফলমূল অর্ডার দিন।
১১.সন্তানদের স্কুলের টিফিন হিসাবে অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার দিন। শিশুদের বেড়ে উঠা, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়ার জন্য পুষ্টিকর এবং পরিষ্কার খাদ্য গ্রহণের বিকল্প নেই।
১২.পরিবারের সকল সদস্য একসাথে খেতে বসুন। গবেষণায় দেখা গেছে পরিবারের সদস্যরা এক সাথে খেলে খাদ্যের পুষ্টিমান নিশ্চিত হওয়ার সাথে মন মানসিকতাও ভালো থাকে। খাবার গ্রহণের সময় অবশ্যই টিভি বন্ধ রাখুন, টেলিফোন বন্ধ রাখুন।
১৩.শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, পেশীতে অক্সিজেন প্রবাহের জন্য পানি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রতিদিন পুরুষদের ১৩ কাপ এবং নারীদের ৯ কাপ পানি খাওয়া উচিত।
১8.সারা দিনে কয়েক কাপ দুধ ছাড়া চা পান করুন। চা শরীরে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের জোগান দেবে। শরীর থাকবে তরতাজা এবং ক্লান্তিমুক্ত।
১৫.কর্মস্থলে, স্কুলে, কলেজে বসার সময় বসুন সোজা হয়ে। তা না হলে কোমরে, পিঠে বা ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে। একটানা বসে না থেকে মাঝেমধ্যে আশপাশে কিছুক্ষণ পায়চারি করুন।
সুন্দর স্বাস্থ্য সবার প্রিয়। সুন্দর স্বাস্থ্যের জন্য উপরোক্ত হেলথ টিপস মেনে চলুন এবং সারাদিন কার্যক্ষম থাকুন।

posted from Bloggeroid
0 coment rios:
Post a Comment