الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَي كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْرٍ، وَلاَحَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِاللهِ الْعَلِيِّ الْعَظِيْمِ ، لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ وَلاَ نَعْبُدُ إِلاَّ إِيَّاهُ ، لَهُ النِّعْمَةُ وَلَهُ الْفَضْلُ وَلَهُ الثَّنَاءُ الحْسَنُ ، لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ مُخْلِصِيْنَ لَهُ الدِّيْنَ وَلَوْكَرِهَ الْكَافِرُوْنَ .
উচ্চারণঃ-“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু, লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুওয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর। ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়ালা না’বুদু ইল্লা ইয়্যাহু, লাহুন নি’মাতু, ওয়া লাহুল ফজলু, ওয়া লাহুচ ছানাউল হাসানু, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুখলিছীনা লাহুদ্দীনা, ওয়া লাও কারিহাল কাফিরূন।
দলীলঃআব্দুল্লাহ ইবনু যুবাইর (রাঃ) বলেনঃ রসূলুল্লাহ নামাযের সালামের পর বলতেন- “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু,-। -মুসলিম।
৩৩ বার سُبْحَانَ اللهِ ‘সুবহানাল্লাহ’ ৩৩ বার الْحَمْدُ لِلَّهِ ‘আলহামদু লিল্লাহ’ ৩৩ বার اللهُ أَكْبَر ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে এবং শত পূর্ণ করার জন্য একবার বলবে-
لاَإِلهَ إِلاَّاللهُ وَحْدَهُ لاَشَرِيْكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَي كُلِّ شَيٍّ قَدِيْرٍ
উচ্চারণঃ-‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আ’লা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর’ ।
ফায়েদাঃযে ব্যক্তি নামাযের পর এই যিকির করবে, তার গুনাহ সমুদ্রের ফেনার মত হলেও আল্লাহ তাঅ’ালা ক্ষমা করে দিবেন।
দলীলঃআবুহুরায়রা (রাঃ) বলেনঃ নবী কারীম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি প্রত্যেক ছলাতের পর ৩৩ বার ‘সুবহানাল্লাহ’ ৩৩ বার ‘আলহামদু লিল্লাহ’ ৩৩ বার ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে এহ’ল ৯৯। আর শত পূর্ণ করার জন্য বলবে- ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকা লাহু, -। তার পাপসমূহ ক্ষমা করে দেয়া হবে, যদিও তা হয় সমুদ্রের ফেনার ন্যায়।
৩৩ বার سُبْحَانَ اللهِ ‘সুবহানাল্লাহ’ ৩৩ বার الْحَمْدُ لِلَّهِ ‘আলহামদু লিল্লাহ’ এবং ৩৪ বার اللهُ أَكْبَر ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে।
ফায়েদাঃযে ব্যক্তি নামাযের পর এই যিকির করবে, সে কখনো বঞ্চিত হবেনা।
দলীলঃকাঅ’াব ইবনে উজরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ বলেছেনঃ নামাযের পর এমন কিছু যিকর
উচ্চারণঃ-“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু, লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুওয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর। ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়ালা না’বুদু ইল্লা ইয়্যাহু, লাহুন নি’মাতু, ওয়া লাহুল ফজলু, ওয়া লাহুচ ছানাউল হাসানু, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুখলিছীনা লাহুদ্দীনা, ওয়া লাও কারিহাল কাফিরূন।
দলীলঃআব্দুল্লাহ ইবনু যুবাইর (রাঃ) বলেনঃ রসূলুল্লাহ নামাযের সালামের পর বলতেন- “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু,
৩৩ বার سُبْحَانَ اللهِ ‘সুবহানাল্লাহ’ ৩৩ বার الْحَمْدُ لِلَّهِ ‘আলহামদু লিল্লাহ’ ৩৩ বার اللهُ أَكْبَر ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে এবং শত পূর্ণ করার জন্য একবার বলবে-
لاَإِلهَ إِلاَّاللهُ وَحْدَهُ لاَشَرِيْكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَي كُلِّ شَيٍّ قَدِيْرٍ
উচ্চারণঃ-‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আ’লা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর’ ।
ফায়েদাঃযে ব্যক্তি নামাযের পর এই যিকির করবে, তার গুনাহ সমুদ্রের ফেনার মত হলেও আল্লাহ তাঅ’ালা ক্ষমা করে দিবেন।
দলীলঃআবুহুরায়রা (রাঃ) বলেনঃ নবী কারীম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি প্রত্যেক ছলাতের পর ৩৩ বার ‘সুবহানাল্লাহ’ ৩৩ বার ‘আলহামদু লিল্লাহ’ ৩৩ বার ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে এহ’ল ৯৯। আর শত পূর্ণ করার জন্য বলবে- ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকা লাহু, -
৩৩ বার سُبْحَانَ اللهِ ‘সুবহানাল্লাহ’ ৩৩ বার الْحَمْدُ لِلَّهِ ‘আলহামদু লিল্লাহ’ এবং ৩৪ বার اللهُ أَكْبَر ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে।
ফায়েদাঃযে ব্যক্তি নামাযের পর এই যিকির করবে, সে কখনো বঞ্চিত হবেনা।
দলীলঃকাঅ’াব ইবনে উজরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ বলেছেনঃ নামাযের পর এমন কিছু যিকর
posted from Bloggeroid
0 coment rios:
Post a Comment