“যে ব্যক্তি ভাল কাজ করবে, হোক সে পুরুষ কিংবা নারী, এবং সে ঈমানদার হবে, এরূপ লোক জান্নাতে দাখিল হবে, আর তাদের প্রতি বিন্দুমাত্র অবিচার করা হবে না।” (আন-নিসা ৪:১২৪)
ফরয নামাযের পর করণীয় আমল সমূহ
১.সালামের পর একবার الله أكبر ‘আল্লাহু আকবার’ বলে তিন বার أستغفر الله ‘আস্তাগ্ফিরুল্লাহ’ বলবে। অর্থাৎহে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
ফায়েদাঃএর দ্বারা নামাযের ত্র“টি-বিচ্ছুতি ক্ষমা হয়ে যাবে, ইনশা আল্লাহ।
দলীলঃইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেনঃ আমি রসূলুল্লাহ এর ছলাত শেষ হওয়া বুঝতে পারতাম তাকবীর তথা আল্লাহু আকবার বলার মাধ্যমে।
২. ছাউবান (রাঃ) বলেনঃ রসূলুল্লাহ যখন ছলাত থেকে ফিরতেন তখন তিনবার ‘আস্তাগ্ফিরুল্লাহ’ বলতেন। - মুসলিম, আবুদাউদ।
একবার এই যিকির বলবে-
اَللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ وَمِنْكَ السَّلاَمُ تَبَارَكْتَ يَا ذَا الجْلَاَلِ وَالْإِكْرَامِ .
উচ্চারণঃ-আল্লাহুম্মা আন্তাস্সালাম, ওয়া মিনকাস্ সালাম, তাবারাকতা ইয়া যালজালালি ওয়াল ইকরাম।
অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমিই শান্তি, তোমার থেকেই শান্তি বর্ষিত হয়। তুমিই বরকতপূর্ণ হে মহান মর্যাদ ও সম্মানের অধিকারী।
দলীলঃ ছাউবান (রাঃ) বলেনঃ রসূলুল্লাহ যখন ছলাত থেকে মুখ ফিরাতেন তখন তিনবার ‘আস্তাগ্ফিরুল্লাহ’ বলতেন। তারপর বলতেন ‘আল্লাহুম্মা আন্তাস্সালাম, ওয়া মিনকা-।
একবার এই যিকির বলবে-
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَشَرِيْكَ لَهُ ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَي كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْرٍ، أَللَّهُمَّ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ ، وَلاَ مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ ، وَلاَيَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ .
উচ্চারণঃ-“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু, লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুওয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর। আল্লাহুম্মা লা মানেয়া লিমা আ’তাইতা, ওয়ালা মু’তিয়া লিমা মানা’তা, ওয়ালা ইয়ান্ফাউ যাল জাদ্দি মিনকাল জাদ্দু।
দলীলঃমুগীরাহ ইবনু শু’বা (রাঃ) বলেনঃ রসূলুল্লাহ প্রত্যেক ফরয নামাযের সালামের পর -“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু, লা’ বলতেন। -বুখারী, মুসলিম।
একবার এই যিকির বলবে-
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَشَرِيْكَ لَهُ ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ
ফরয নামাযের পর করণীয় আমল সমূহ
১.সালামের পর একবার الله أكبر ‘আল্লাহু আকবার’ বলে তিন বার أستغفر الله ‘আস্তাগ্ফিরুল্লাহ’ বলবে। অর্থাৎহে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
ফায়েদাঃএর দ্বারা নামাযের ত্র“টি-বিচ্ছুতি ক্ষমা হয়ে যাবে, ইনশা আল্লাহ।
দলীলঃইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেনঃ আমি রসূলুল্লাহ এর ছলাত শেষ হওয়া বুঝতে পারতাম তাকবীর তথা আল্লাহু আকবার বলার মাধ্যমে।
২. ছাউবান (রাঃ) বলেনঃ রসূলুল্লাহ যখন ছলাত থেকে ফিরতেন তখন তিনবার ‘আস্তাগ্ফিরুল্লাহ’ বলতেন। - মুসলিম, আবুদাউদ।
একবার এই যিকির বলবে-
اَللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ وَمِنْكَ السَّلاَمُ تَبَارَكْتَ يَا ذَا الجْلَاَلِ وَالْإِكْرَامِ .
উচ্চারণঃ-আল্লাহুম্মা আন্তাস্সালাম, ওয়া মিনকাস্ সালাম, তাবারাকতা ইয়া যালজালালি ওয়াল ইকরাম।
অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমিই শান্তি, তোমার থেকেই শান্তি বর্ষিত হয়। তুমিই বরকতপূর্ণ হে মহান মর্যাদ ও সম্মানের অধিকারী।
দলীলঃ ছাউবান (রাঃ) বলেনঃ রসূলুল্লাহ যখন ছলাত থেকে মুখ ফিরাতেন তখন তিনবার ‘আস্তাগ্ফিরুল্লাহ’ বলতেন। তারপর বলতেন ‘আল্লাহুম্মা আন্তাস্সালাম, ওয়া মিনকা
একবার এই যিকির বলবে-
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَشَرِيْكَ لَهُ ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَي كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْرٍ، أَللَّهُمَّ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ ، وَلاَ مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ ، وَلاَيَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ .
উচ্চারণঃ-“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু, লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুওয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর। আল্লাহুম্মা লা মানেয়া লিমা আ’তাইতা, ওয়ালা মু’তিয়া লিমা মানা’তা, ওয়ালা ইয়ান্ফাউ যাল জাদ্দি মিনকাল জাদ্দু।
দলীলঃমুগীরাহ ইবনু শু’বা (রাঃ) বলেনঃ রসূলুল্লাহ প্রত্যেক ফরয নামাযের সালামের পর -“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু, লা
একবার এই যিকির বলবে-
لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَشَرِيْكَ لَهُ ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ
posted from Bloggeroid
0 coment rios:
Post a Comment