এই গরমের দিনে জাম খাওয়া শরীরের জন্য ভালো। এর ফলে শরীরে পানির সমতা রক্ষা হয়। একই সঙ্গে রক্তশূন্যতাও দূর করে জাম। এভাবেই জামের গুণাগুণের কথা বলছিলেন বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টি ও পথ্যবিদ শামসুন্নাহার নাহিদ। তিনি জানালেন গরমের এ সময়টাতে আরেক রসাল ফল লিচুও খাওয়া যেতে পারে। এতে থাকা সুগার শরীরে জোগাতে পারে শক্তি। লিচু দেখতে যেমন সুন্দর, এর পুষ্টিগুণও নাকি তেমন ষোলো আনা। জাম ও লিচু—ফল দুটির গুণাগুণ সম্পর্কে জানিয়েছেন এই পুষ্টিবিদ।
লিচু
* লিচুর আছে ক্যানসার প্রতিরোধক্ষমতা। ক্যানসার কোষ বিভাজনকে বাধা দেয়।
* উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এর উপাদানগুলো। লিচু খেলে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ (স্ট্রোক) এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমে।
* হজমশক্তি বাড়ায়। সেই সঙ্গে ক্ষুধাবর্ধক হিসেবেও কাজ করে।
* সুস্থ হাড়ের জন্য লিচু অতিপ্রয়োজনীয়। হাড়ের সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, তাঁদের জন্য ওষুধের বিকল্প এ ফলটি।
* ক্যালরির পরিমাণ বেশি থাকে, তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের পরিমিতভাবে লিচু খাওয়া উচিত৷
* এর জলীয় অংশ শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
* এই রোদ-গরমের সময়ে ক্ষতিকর অতিবেগুনিরশ্মি থেকে শরীরকে রক্ষা করবে।
* রাসায়নিক উপাদান: ১০০ গ্রাম লিচুতে শক্তির পরিমাণ ৬৬ কিলোক্যালরি, শর্করা ১৬.৫৩ গ্রাম, আমিষ ০.৮৩ গ্রাম, চর্বি ০.৪৪ গ্রাম, আঁশ ১.৩ গ্রাম।
জাম
* ক্যানসারের জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার ক্ষমতা আছে জামের। বিশেষ করে মুখের ক্যানসার প্রতিরোধে এটি অত্যন্ত কার্যকর।
* রক্ত পরিষ্কার করে শরীরের প্রতিটি প্রান্তে অক্সিজেন পৌঁছে দেয়।
* চোখের সংক্রমণজনিত সমস্যা ও সংক্রামক (ছোঁয়াচে) রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
* জামে গার্লিক অ্যাসিড, ট্যানিস নামে একধরনের উপকরণ রয়েছে, যা ডায়রিয়া ভালো করতে সাহায্য করে।
* ডায়াবেটিস রোগ ও হরমোনজনিত রোগীদের জন্য এই ফল যথেষ্ট উপযোগী।
* রাসায়সিক উপাদান: প্রাকৃতিকভাবে পাকা প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্য উপযোগী জামে আছে ৬০ কিলোক্যালরি, শর্করা ১৫.৬ গ্রাম, চর্বি .২৩ গ্রাম, আমিষ .৭২ গ্রাম, জলীয় অংশ ৮৩.১৩ গ্রাম, ভিটামিন এ ৩ আইইউ, ভিটামিন সি ১৪.৩ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৯ মিলিগ্রাম, লৌহ .১৯ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১৫ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৭ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৭৯ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ১৪ মিলিগ্রাম।
গ্রন্থনা: এস এম নজিবুল্লাহ চৌধুরী

লিচু
* লিচুর আছে ক্যানসার প্রতিরোধক্ষমতা। ক্যানসার কোষ বিভাজনকে বাধা দেয়।
* উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এর উপাদানগুলো। লিচু খেলে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ (স্ট্রোক) এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমে।
* হজমশক্তি বাড়ায়। সেই সঙ্গে ক্ষুধাবর্ধক হিসেবেও কাজ করে।
* সুস্থ হাড়ের জন্য লিচু অতিপ্রয়োজনীয়। হাড়ের সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, তাঁদের জন্য ওষুধের বিকল্প এ ফলটি।
* ক্যালরির পরিমাণ বেশি থাকে, তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের পরিমিতভাবে লিচু খাওয়া উচিত৷
* এর জলীয় অংশ শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
* এই রোদ-গরমের সময়ে ক্ষতিকর অতিবেগুনিরশ্মি থেকে শরীরকে রক্ষা করবে।
* রাসায়নিক উপাদান: ১০০ গ্রাম লিচুতে শক্তির পরিমাণ ৬৬ কিলোক্যালরি, শর্করা ১৬.৫৩ গ্রাম, আমিষ ০.৮৩ গ্রাম, চর্বি ০.৪৪ গ্রাম, আঁশ ১.৩ গ্রাম।
জাম
* ক্যানসারের জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার ক্ষমতা আছে জামের। বিশেষ করে মুখের ক্যানসার প্রতিরোধে এটি অত্যন্ত কার্যকর।
* রক্ত পরিষ্কার করে শরীরের প্রতিটি প্রান্তে অক্সিজেন পৌঁছে দেয়।
* চোখের সংক্রমণজনিত সমস্যা ও সংক্রামক (ছোঁয়াচে) রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
* জামে গার্লিক অ্যাসিড, ট্যানিস নামে একধরনের উপকরণ রয়েছে, যা ডায়রিয়া ভালো করতে সাহায্য করে।
* ডায়াবেটিস রোগ ও হরমোনজনিত রোগীদের জন্য এই ফল যথেষ্ট উপযোগী।
* রাসায়সিক উপাদান: প্রাকৃতিকভাবে পাকা প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্য উপযোগী জামে আছে ৬০ কিলোক্যালরি, শর্করা ১৫.৬ গ্রাম, চর্বি .২৩ গ্রাম, আমিষ .৭২ গ্রাম, জলীয় অংশ ৮৩.১৩ গ্রাম, ভিটামিন এ ৩ আইইউ, ভিটামিন সি ১৪.৩ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৯ মিলিগ্রাম, লৌহ .১৯ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১৫ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৭ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৭৯ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ১৪ মিলিগ্রাম।
গ্রন্থনা: এস এম নজিবুল্লাহ চৌধুরী

posted from Bloggeroid
0 coment rios:
Post a Comment