Saturday, 28 May 2016

১৪০০বছর আগে রাসুল সাঃ এর বানি আজ বিঙ্গানিরা প্রমাণ পেয়েছে

১৪০০ বছর আগে রাসুল(সা:)এর বাণি আজ বিজ্ঞানিরা প্রমাণ পেয়েছে। মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন্,, " পুরুষের প্যান্ট/ কাপড় টাখনুর উপর পরতে অন্যথায় তা জাহান্নামে যাবে। (সহিহ বুখারিঃ৫৩৭১) বিজ্ঞান বলে,পুরুষের টাখনুর ভিতর প্রচুর পরিমানে সেক্সুয়াল হরমোন থাকে এবং তার আলো বাতাসের প্রয়োজন হয় । তাই কেউ যদি তা খোলা না রেখে ঢেকে রাখে তাহলে তার যৌনশক্তি কমে যাবে এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হবে। মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন্,, " ভ্রুপ্লাগকারীর উপর আল্লাহর লানত (সহিহ বুখারীঃ৫৫১৫) বিজ্ঞান বলে, ভ্রু হল চোখের হিফাজতের জন্য। ভ্রুতে এমন কিছু লোম থাকে যদি তা কাটা পড়ে যায় তাহলে ভ্রুপ্লাগকারী পাগল অথবা মৃত্যুবরন করতে পারে। রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন্,, " নেশা জাতীয় দ্রব্য খাওয়া হারাম (সহিহ বুখারিঃ ৬১২৪) বিজ্ঞান বলে, ধুমপানের কারনে ফুস্ফুসের ক্যান্সার, ব্রংকাইটিস ও হৃদরোগ হয়ে মানুষ মারা যায়। ধুম্পান করলে ঠোট, দাতের মাড়ি, আঙ্গুল কালো হয়ে যায়। যৌনশক্তি ও ক্ষুধা কমে যায় এমনকি স্মৃতি শক্তি ও কমে যায়। রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন্,, পুরুষের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার হারাম। (মুসলিমঃ১৬৫৫) বিজ্ঞান বলে, স্বর্ণ যেহেতু যৌগ পদার্থ তাই তা স্ক্রীনের সাথে মিশে ব্লাডের মাধ্যমে ব্রেনে চলে যায়। আর তার পরিমান যদি ২.৩ হয় তাহলে মানুষ তার আগের স্মৃতি সব হারিয়ে ফেলবে। রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন্,, ঘুমানোর সময় আলো নিভিয়ে এবং ডান কাত হয়ে ঘুমাতে। -( সহিহ বুখারিঃ ৩২৮০) বিজ্ঞান বলে, ডান কাত হয়ে ঘুমালে হার্ট ভালো করে পামপ করে আর লাইট না নিভিয়ে ঘুমালে ব্রেনের এনাটমি রস শরিরে প্রবেশ করতে পারে না যার ফলে ক্যান্সার হওয়ার খুব সম্ভবনা থাকে। রাসুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন্,, " তোমরা গোফ ছেটে ফেল এবং দাড়ি রাখ (সহিহ মুসলিমঃ ৪৯৩,৪৯৪) বিজ্ঞান বলে, দাড়ি না রাখলে স্ক্রিন ক্যান্সার, ফুস্ফুসের ইনফেকশন এবং ৪০ এর আগে যৌবন হারানোর সম্ভবনা থাকে। আল্লাহ(সুবনাহু তায়ালা) বলেন্, "আর ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না। নিশ্চয় এটা অশ্লীল কাজ এবং ধ্বংসের পথ। ( বনি- ইসরাঈলঃ ৩২)এবং নেশাগ্রস্থ শয়তানের কাজ ( মাইদাহঃ৯০)_ বিজ্ঞান বলে,, পর্নগ্রাফি , অশ্লিল সম্পর্ক সহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য নেশা । যদি কেউ এসব নেশজাত দ্রব্যে জড়িয়ে পড়ে তাহলে ব্রেনের ফরেন্টাল এরিয়ার আমাদের পরিচালনা করার ইনটেলুক্টুয়াল সেলগুলো থরথর করে কাপতে থাকে এবং অস্থির হয়ে যায়। যার ফলে সে নেশাগ্রস্থ হয়ে মাতাল-অসুস্থের মত জীবন পরিচালনা করে এবং তা তাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। আল্লাহ বলেন্, আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তাতে কান লাগিয়ে রাখ এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। (আরাফঃ২০৪) বিজ্ঞান বলে, কুরআনের সাউন্ড ওয়েব শরিরের সেলগুলোকে সক্রিয় করে, অসুস্থতা আরোগ্য করে বিশেষ করে হার্ট এবং ক্যান্সার রোগিদের। আর ব্রেনকে এমনভাবে চার্জ করে যেমনভাবে ফিউজ হওয়া ব্যাটারিকে সচল করে।........... ....এইরকম আরো অসংখ্য প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞান ইসলামে বিদ্যামান। মনে রাখবেন,যদি আপনি ইসলামের কোন বিধান পালন করেন তার মানে নিশ্চিত থাকুন, আপনি একটি বিজ্ঞান চর্চা করছেন।


শেয়ার করুন

Author:

Etiam at libero iaculis, mollis justo non, blandit augue. Vestibulum sit amet sodales est, a lacinia ex. Suspendisse vel enim sagittis, volutpat sem eget, condimentum sem.

0 coment rios: